কক্সবাজারে মোখার প্রভাব

ঘূর্ণিঝড় মোখার অগ্রভাগ এগিয়ে আসায় বাংলাদেশের কক্সবাজার উপকূলে ঝোড়ো বাতাসের তীব্রতা বেড়েছে। এতে উত্তাল হয়ে পড়েছে সমুদ্র। বৃষ্টি ও বাতাসের মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে ছুটছেন অনেকেই। আগেভাগে যাঁরা আশ্রয়কেন্দ্রে পৌঁছেছেন, তাঁরা চিন্তায় আছেন ঘরবাড়িসহ অন্যান্য সম্পদের সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে।

১ / ৯
মোখার প্রভাবে উত্তাল সাগর। টেকনাফ, কক্সবাজার। সকাল সাড়ে ১০টা, ১৪ মে
ছবি: সাজিদ হোসেন
২ / ৯
ঝোড়ো বাতাসের মধ্যে নিরাপদ গন্তব্য যাচ্ছে মানুষ। বেলা ১১টা, মেরিন ড্রাইভ সড়ক, টেকনাফ, কক্সবাজার
ছবি: সাজিদ হোসেন
৩ / ৯
ঝড়ের মধ্যে পাঁচ বছরের শিশুসন্তানকে আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন নাজমা খাতুন। বেলা ১টায়, জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ, কক্সবাজার
ছবি: সাজিদ হোসেন
৪ / ৯
ঝোড়ো বাতাস থেকে ঘর রক্ষার জন্য চেষ্টা করছেন বাসিন্দারা। বেলা সোয়া ১টায়, জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ, কক্সবাজার
ছবি: সাজিদ হোসেন
৫ / ৯
শিশুকে নিয়ে গন্তব্যে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি। বেলা সোয়া ১টায়, জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ, কক্সবাজার
ছবি: সাজিদ হোসেন
৬ / ৯
আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে অনেক মানুষ। সকাল সোয়া ১১টায়, বাহারছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কক্সবাজার
ছবি: সৌরভ দাশ
৭ / ৯
অনেকের মতো আশ্রয়কেন্দ্রে এসেছেন আয়েশা খাতুন। তবে ঘূর্ণিঝড়ে ঘরের কী অবস্থা হবে, সেই চিন্তায় আছেন তিনি। বেলা সোয়া ১১টায়। কক্সবাজার বাহারছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
ছবি: সৌরভ দাশ
৮ / ৯
বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছে অনেকেই। জালিয়াপাড়া, শাহপরীর দ্বীপ, টেকনাফ, কক্সবাজার
ছবি: সাজিদ হোসেন
৯ / ৯
পোষা ঘোড়াটিকেও আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে এসেছে একটি পরিবার। বেলা সাড়ে ১১টায়, বাহারছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কক্সবাজার
ছবি: সৌরভ দাশ