বদলে যাচ্ছে হলুদের অনুষ্ঠান ধরন
আয়োজনের স্থান অনুযায়ীও গায়েহলুদের দুই ধারা: একটি ঘরোয়া আরেকটি খোলা মাঠ, রিসোর্ট বা বাড়ির ছাদের বিশাল জায়গাজুড়ে। এই সময়ের বর–কনেদের অবশ্য কমিউনিটি সেন্টারের বন্ধ জায়গায় হলুদের অনুষ্ঠানে তেমন আগ্রহ নেই। মূল কথা, খোলা বা উন্মুক্ত স্থানে গায়েহলুদের আয়োজন করা এখনকার ধারা।
হলুদের আয়োজন হচ্ছে এখন বড় এবং খোলা স্থানে। চারপাশের সাজসজ্জায় চলছে নানা রকমের নিরীক্ষা। ডেকোরেশনে আধুনিক অনুষঙ্গ ব্যবহারের পাশাপাশি চিরাচরিত উপকরণও ব্যবহার করা হচ্ছে।
ওয়েডিং ডেকর বাই নুসরাতের স্বত্বাধিকারী নুসরাত নওরিন বলেন, রাতের বদলে অনুষ্ঠান এখন শুরু হচ্ছে বিকেল থেকে, চলছে মধ্যরাত পর্যন্ত। তাই সাজসজ্জায় ব্যবহার করা সামগ্রীগুলো যেন দীর্ঘস্থায়ী ও সতেজ থাকে, সে দিকে দেওয়া হচ্ছে বিশেষ খেয়াল। কাঁচা ফুলের দাম বেড়ে যাওয়ায় এখন বেশি ব্যবহার করা হচ্ছে কৃত্রিম ফুল ও পাতা। তবে তাজা হলুদ গাঁদা ফুলের ব্যবহার এখনো বেশি হচ্ছে।
হলুদের অনুষ্ঠানে আলপনা করা যেন প্রথা। তবে রংতুলির বদলে এখন কাগজে প্রিন্ট করে আলপনার নকশা করা হচ্ছে। সাজসজ্জায় কাপড়ের ব্যবহার আছে আগের মতোই। তবে টিস্যু কাপড়ের ব্যবহার কমে বেড়েছে মাখন সিল্ক ও সিকুইন কাপড়ের ব্যবহার। চিনি কাগজে পুরোনো দিনের মতো করে সাজানো হচ্ছে ঘরোয়া হলুদের আসর। অনেকে আবার বর–কনের কেরিকেচার করে প্রবেশমুখের ধারেকাছে রাখেন। চিনি কাগজে পুরোনো দিনের মতো করে সাজানো হচ্ছে ঘরোয়া হলুদের আসর। অনেকে আবার বর–কনের কেরিকেচার করে প্রবেশমুখের ধারেকাছে রাখেন।
চিনি কাগজে পুরোনো দিনের মতো করে সাজানো হচ্ছে ঘরোয়া হলুদের আসর। অনেকে আবার বর–কনের কেরিকেচার করে প্রবেশমুখের ধারেকাছে রাখেন।