২০২৪ সালে সর্বাধিক পঠিত ‘ছুটির দিনে’র ১০টি খবর আবার পড়ুন

মানুষের জীবনের গল্প, ব্যতিক্রমী উদ্যোগ, ভ্রমণ, রোমাঞ্চকর কর্মকাণ্ডসহ নানা আয়োজন থাকে প্রথম আলোর শনিবারের ক্রোড়পত্র ‘ছুটির দিনে’তে। অনলাইনে ২০২৪ সালে ‘ছুটির দিনে’র কোন লেখাগুলো বেশি পড়লেন পাঠক? এখানে রইল সবচেয়ে বেশি পড়া ১০টি লেখা। বছর শেষে আরেকবার পড়ে নিতে পারেন।

১. এক ইন্টার্ন চিকিৎসকের বর্ণনায় ঢাকা মেডিকেলের ছয় দিন

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে আহত ব্যক্তিদের দিনরাত সেবা দিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্সসহ দায়িত্বরত স্বাস্থ্যকর্মীরা। ব্যাপক নজরদারির মধ্যে স্বাস্থ্যকর্মীদের কাজ করতে হয়েছে সে সময়। হাসপাতালে সত্যিই কী হচ্ছে, তা অনেক সময় বাইরে থেকে তেমন জানাও যেত না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক ইন্টার্ন চিকিৎসক ১৫ থেকে ২০ জুলাইয়ের অভিজ্ঞতা লেখেন ‘ছুটির দিনে’র পাঠকদের জন্য। লেখাটি প্রকাশিত হয় গত ৩ আগস্ট। বিস্তারিত পড়ুন

২. ‘রাফসান দ্য ছোটভাই’কে নিয়ে আয়মান সাদিকের লেখা

প্রতি বাংলা নববর্ষের মতো ১৪৩১ সালেও দেশের ক্রীড়া, চলচ্চিত্র, ডিজিটাল মঞ্চ, ব্যবসা, গবেষণাসহ নানা ক্ষেত্রের সম্ভাবনাময় তরুণ প্রতিভাবানদের নিয়ে হাজির হয় ‘ছুটির দিনে’। ২৭ এপ্রিল একঝাঁক উজ্জ্বল তরুণকে নিয়ে দুই পাতার সেই বিশেষ আয়োজনে কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইফতেখার রাফসানকে নিয়ে লেখেন টেন মিনিট স্কুলের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আয়মান সাদিক। বিস্তারিত পড়ুন

৩. ১৭ বছর আগে ঢাকার রাস্তায় স্কেটিং করে ভাইরাল মিনান এখন কী করছেন

২০০৭ সালে আইসিসি বিশ্বকাপের একটি ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ৫ উইকেটে জিতেছিল বাংলাদেশ। টাইগারদের সেই জয়ে সারা দেশেই বয়ে গিয়েছিল আনন্দের বন্যা। জয় উদ্‌যাপন করতে ঢাকার রাস্তায় হাতে পতাকা নিয়ে স্কেটিং করেছিলেন মিনান আরা। সবুজ শাড়ি পরা তাঁর সেই ছবি সে বছর ২৫ মার্চ প্রথম আলোর ক্রোড়পত্র ‘ঢাকায় থাকি’তে প্রকাশিত হয়েছিল। প্রায় ১৭ বছর আগের ছবিটি একসময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়েছিল। মিনান আরার বর্তমান অবস্থা নিয়ে ১৮ মে প্রতিবেদন করে ছুটির দিনে। বিস্তারিত পড়ুন

৪. আমার গা ঘেঁষে একটা বিষধর সাপ চলে গেল। জীবন বাঁচাতে সেও মরিয়া, আমিও

কোথাও কোমরসমান পানি, কোথাও গলাসমান, সঙ্গে তীব্র স্রোত। এর মধ্যেই পাড়ি দিলেন তিন কিলোমিটার পথ। পথে যেতে যেতে দেখলেন দুর্গত মানুষের অসহায়ত্ব। ফেনীর বন্যার সময় নিজ বাড়ি ছাগলনাইয়ার শিলুয়ায় যাওয়ার পথে অসহনীয় দুর্ভোগের কথা লিখেছিলেন কাজী সুলতানুল আরেফিন। লেখাটি প্রকাশিত হয় ২৪ আগস্ট। বিস্তারিত পড়ুন

৫. ‘ক্যামেরায় বিদ্রোহ’ প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার পাওয়া ছবিটা যেভাবে তুলেছি

২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে পাঠকের কাছে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সময়কার ছবি ও ভিডিও আহ্বান করেছিল প্রথম আলো। ‘ক্যামেরায় বিদ্রোহ’ নামের এই আয়োজনে সাড়া দেন বহু পাঠক। বিচারকদের দৃষ্টিতে প্রথম সেরা হয় মো. আহছান উল্লাহর একটি ছবি। সেই ছবি তোলার গল্প প্রকাশিত হয় ৯ নভেম্বর। বিস্তারিত পড়ুন

৬. বাঁশের এই ভিলায় এক রাত থাকতে কত খরচ হলো বাংলাদেশি দম্পতির

বন্ধুদের সঙ্গে শততম দেশ ভ্রমণের মুহূর্ত উদ্‌যাপনের জন্য ইন্দোনেশিয়ায় গিয়েছিলেন রেজাউল বাহার ও শাহারিয়াত শারমীন দম্পতি। সেখানে তাঁরা পাহাড়ের গায়ে বাঁশের তৈরি একটি ভিলায় ছিলেন। যে ভিলার আবার কোনো দেয়াল নেই, নেই দরজা-জানালা। দুজনের জন্য বানানো হলেও পরিবার নিয়ে চারজনও থাকা যায়। সেই বাড়িতে থাকার গল্পই লিখেছিলেন ৩ ফেব্রুয়ারি। বিস্তারিত পড়ুন

৭. চাটমোহরের স্কুলটি পেল স্থাপত্যনকশায় আন্তর্জাতিক পুরস্কার

ইট-পাথর-ইস্পাতের সঙ্গে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশ, কাঠ ও মাটি। শিক্ষার্থীরা যাতে প্রকৃতির সঙ্গে বেড়ে উঠতে পারে, তার জন্য চারপাশটা রাখা হয়েছে সবুজ আর ছায়া–ছায়া। এমন একটি স্থাপত্যনকশার জন্য গত অক্টোবরে আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টসের দুটি পুরস্কার জেতে পাবনার চাটমোহরের বড়াল বিদ্যানিকেতন। স্কুলটির প্রতিষ্ঠার গল্প প্রকাশিত হয় ২ নভেম্বর। বিস্তারিত পড়ুন

৮. পাঁচ টাকা মজুরির আক্তার আলী এখন তারকা হেয়ার স্টাইলিস্ট

চিত্রনায়ক শাকিব খান থেকে ভারতীয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলি—সবাই তাঁর কাঁচি-ক্ষুরের নিচে মাথা পেতে দিয়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তাঁর চুল কাটার কারিকুরি ভাইরাল, ইউটিউব থেকে পেয়েছেন সিলভার বাটন। আক্তার আলী নামের এই নরসুন্দরের গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ৬ এপ্রিল। বিস্তারিত পড়ুন

৯. মাহিরের সংগ্রহ থেকে গবেষকেরা খুঁজে পেলেন আড়াই হাজার বছর আগের ইতিহাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুরে দুই থেকে আড়াই হাজার বছর আগের একটি বাণিজ্যকেন্দ্র ও বসতির খোঁজ পেয়েছেন একদল প্রত্নতাত্ত্বিক। যেসব প্রত্নসামগ্রী নিয়ে গবেষণা করে এই খোঁজ তাঁরা পেয়েছেন, সেগুলোর সংগ্রাহক রহনপুরের মাহির ইয়াসির। ১৮ মে ‘ছুটির দিনে’তে তাঁর সংগ্রহ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। বিস্তারিত পড়ুন

১০. ঘুরতে গিয়ে স্বামীকে হারিয়েছেন, এখন ট্যুর পরিচালনা করাই তাঁর পেশা

দুর্গম সব গন্তব্যে ট্যুর পরিচালনা করতেন মোহাম্মদ রাফি ও বর্ষা ইসলাম দম্পতি। ২০২৩ সালের আগস্টে গহিন পাহাড়ে এমনই এক ভ্রমণ-অভিযানে গিয়ে মারা যান রাফি। জীবনসঙ্গীকে হারিয়ে অকূলপাথারে পড়েন বর্ষা। রাফির দেখানো পথ ধরে এক বছরের মাথায়ই কীভাবে আবার ঘুরে দাঁড়ালেন বর্ষা ইসলাম, সেই গল্পই প্রকাশিত হয় ‘ছুটির দিনে’। বিস্তারিত পড়ুন