ঘরে কেমন পোশাক
বাড়িতে পরিধেয় পোশাক হওয়া চাই আরামপ্রদ। ঢিলেঢালা কাট আর নরম কাপড় ঘরোয়া পোশাকের মূলমন্ত্র। গরম কম লাগবে, কাজ করার সময়ও সমস্যা হবে না। তবে রান্না, ঘর পরিষ্কার কিংবা শুধুই সময় কাটানোর পোশাকগুলোতেও আরামের পাশাপাশি এখন স্টাইলটাও গুরুত্ব পাচ্ছে।
ঢিলেঢালা পায়জামা
ঘরে পরার জন্য অনেকেই বেছে নিচ্ছেন ঢিলেঢালা পায়জামা। আরামদায়ক ভিসকস কাপড়েই তৈরি হচ্ছে বেশি। বলপ্রিন্ট, বাক্সপ্রিন্ট, আবার ফুলেল নকশাও দেখা যাচ্ছে। ঘরে স্বাচ্ছন্দ্য পেতে এ রকম পায়জামা মানানসই।
আরাম দেবে লেগিংস, পালাজ্জো
অনেকেই রুচি অনুযায়ী বেছে নিচ্ছেন লেগিংস বা পালাজ্জো। হঠাৎ বাড়ির বাইরে যেতে হলেও এর ওপর একটি টিউনিক পরে নিলেই হলো।
টপ ও টিউনিক
ম্যাক্সির পাশাপাশি কাফতান এখন বেশ জনপ্রিয়। তবে ক্যাজুয়াল লম্বা কাটের পোশাকও কিনছেন ক্রেতারা। উপাদান হিসেবে থাকছে সুতি।
নকশায় মিলিয়ে
ঘরে পরার জন্য ওপর এবং নিচের অংশে মিলিয়ে পোশাক পরার চল অনেক পুরোনো। তবে এখন নকশায় এসেছে বেশ পরিবর্তন। রং এবং নকশায় মিল রেখে এ ধরনের পোশাক তৈরি করা হচ্ছে। ফুলেল নকশা, পাতার নকশা, প্রকৃতির অনেক অংশবিশেষও উঠে এসেছে এই পোশাকে। আরামের জন্য ভিসকস আর জর্জেটে তৈরি করা হচ্ছে নিচের অংশ। আর লাইক্রা দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে ওপরের পোশাক। ক্যাপ্রি প্যান্ট, হালকা কাপড়ের তৈরি স্কার্টও পরা যায়। ঘরে পরার কাপড়ে গলার নকশাটা গুরুত্বপূর্ণ। গরমের মধ্যে উঁচু গলা না পরাই ভালো। বোট নেক, রাউন্ড নেক, টাই নেক থাকতে পারে। হাতার নকশার কাট হোক সাধারণ। এ ছাড়া বাটারফ্লাই বা ম্যাগি হাতার পোশাকেও আরাম পাবেন।