যুক্তি বটে
শিক্ষক প্রশ্ন করলেন বল্টুকে, ‘বলো তো পৃথিবীর আকৃতি কেমন?’
বল্টু বলল, ‘স্যার, পৃথিবী হচ্ছে চার কোনাকৃতির।’
শিক্ষক অবাক, ‘গোলাকার পৃথিবীকে তুমি চার কোনাকৃতির বলছ! এটা তোমাকে কে শিখিয়েছে, শুনি?’
বল্টু বলল, ‘কালকেই তো ভূগোল স্যার বললেন, তিনি নাকি পৃথিবীর চার কোনাই ঘুরে এসেছেন। তাহলে পৃথিবী গোলাকার হয় কীভাবে?’
ডাক্তারের পরামর্শে
সর্দারজি রান্নাঘরে ঢুকে চিনির বোতল খুলে একটি কাঠি দিয়ে চিনির মাপ নিচ্ছিলেন। এভাবে প্রায় প্রতিদিনই রান্নাঘরে ঢুকে চিনির বোতলের মাপ নেওয়া দেখে সর্দারজির স্ত্রী তাঁকে বললেন, ‘আচ্ছা, তুমি প্রতিদিন এভাবে চিনির বোতলে মাপ নাও কেন? আমি খুব বেশি চিনি খরচ করি নাকি?’
সর্দারজি বললেন, ‘আরে, আর বোলো না, ডাক্তার প্রতিদিনই আমাকে সুগার লেভেল পরীক্ষা করতে বলেছেন। তাই তো প্রতিদিনই চিনির বোতলের লেভেল পরীক্ষা করি।’
টিভি কেন নিল না
ভোলানাথ পুলিশের কাছে গিয়ে নালিশ করল, ‘স্যার, কাল রাতে টেলিভিশনটা ছাড়া আমার বাসার সবকিছু চুরি হয়ে গেছে।’
এ কথা শুনে পুলিশ অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল, ‘তা চোর মহাশয় সব নিল কিন্তু টেলিভিশনটা নিল না কেন?’
ভোলানাথের জবাব, ‘ওটা আর চুরি করবে কীভাবে বলেন, আমি তো তখন বসে বসে টেলিভিশনে অনুষ্ঠান দেখছিলাম!’
এই তাহলে রহস্য
বিল্টু একটা ১০০ ওয়াটের বাল্বের মধ্যে তার বাবার নাম লিখে বাল্বটি জ্বালিয়ে দিল।
এটা দেখে বিল্টুর বাবা তাকে জিজ্ঞেস করল, ‘বাল্বের মধ্যে আমার নাম লিখে রেখেছ কেন? সমস্যা কী?’
বিল্টু বলল, ‘বাবা, তুমি তো বলেছ, আমি নাকি তোমার নাম উজ্জ্বল করতে পারব না। কিন্তু এখন দেখো তো, তোমার নাম কেমন উজ্জ্বল করে রেখেছি!’