এক শ রানের নিচে অলআউট করার যুগান্তকারী উপায়

আঁকা: জুনায়েদ

স্মৃতিশক্তি

লাভলু: গতকাল আলাদিনের দৈত্য এসেছিল!

বাবলু: বলিস কী!

লাভলু: আমাকে বলল, তুমি কী চাও? ১ কোটি টাকা, নাকি অসাধারণ স্মৃতিশক্তি?

বাবলু: তুই কী চাইলি?

লাভলু: ঠিক মনে পড়ছে না!

জবাব

বিল্টুর মামা খুব অদ্ভুত অদ্ভুত সব প্রশ্ন করেন। যাতে ভাগনে–ভাগনিরা আটকে যায়।

বিল্টুও মামাকে একহাত দেখে নেবে বলে ঠিক করল।

অনেক দিন পর মামা এসেছেন। খেয়েদেয়ে বসেছেন ছোটদের নিয়ে।

মামা জিজ্ঞেস করলেন, ‘সূর্য আর বইয়ের মধ্যে মিল কী, বল তো?’

বিল্টু বলল, ‘দুটোই খুব দরকারি। কিন্তু দুটোর দিকে তাকালেই চোখ বন্ধ হয়ে আসে।’

চুরি

ছেলে স্কুলের এক ছাত্রের পেনসিল চুরি করে ধরা পড়েছে।

শুনে ঝন্টু মিয়া ভীষণ রেগে গেলেন।

ছেলেকে উত্তমমধ্যম দিতে দিতে বললেন, ‘বদমাশ, তোর কিসের অভাব, শুনি? এই তো কদিন আগে অফিস থেকে লুকিয়ে তোর জন্য এক ডজন কলম আর ছয়টা পেনসিল এনে দিলাম, তবু চুরি করতে তোর লজ্জা করে না?’

আঁকা: জুনায়েদ

বুদ্ধি

বিল্টুদের ক্রিকেট দলের সঙ্গে পাতলুদের ক্রিকেট দলের ম্যাচ চলছে।

বিল্টু সবাইকে বুদ্ধি দিচ্ছে—

বিল্টু: এবার কিছুতেই পাতলুদের এক শর বেশি রান করতে দেব না।

পল্টু: কিন্তু কীভাবে?

বিল্টু: আমরাই এক শ রানের নিচে অলআউট হয়ে যাব।

আরও পড়ুন