মাছরাঙা টিভিতে নতুন দুই ধারাবাহিক, ‘উড়ালপঙ্খী’ ও ‘ক্যাম্পাস’
একসঙ্গে নতুন দুটি ধারাবাহিক নাটক শুরু হচ্ছে মাছরাঙা টেলিভিশনে। ১৭ ডিসেম্বর বেসরকারি এই টেলিভিশনে প্রচার শুরু ‘উড়ালপঙ্খী’ ও ‘ক্যাম্পাস’ নাটকের।
ইদ্রিস হায়দারের রচনা ও পরিচালনায় ‘উড়ালপঙ্খী’ প্রচারিত হবে প্রতি রবি থেকে বৃহস্পতিবার রাত আটটায়। এতে অভিনয় করেছেন শম্পা রেজা, মাসুম বাশার, মনিরা মিঠু, কচি খন্দকার, অনন্ত হিরা, মীর সাব্বির, ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর, ইমতু, শশী, মুকিত জাকারিয়া, শামীমা তুষ্টি, সঞ্চিতা দত্ত প্রমুখ। অন্যদিকে আওরঙ্গজেবের রচনা ও তুহিন হোসেনের পরিচালনায় ‘ক্যাম্পাস’ প্রচারিত হবে প্রতি রবি থেকে বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে। এতে অভিনয় করেছেন আহসান হাবিব নাসিম, রওনক হাসান, অর্ষা, চাষী আলম, পাভেল, মিহি আহসান, এমিলা হক, সুষমা সরকার, মাহা, তামিম খন্দকার, ফরহাদ বাবু, শিবলি নোমান, তানজিম হাসান, সুজাত শিমুল, সালমান আরাফাত, বাঁধন খান, শেলী আহসান প্রমুখ।
‘উড়ালপঙ্খী’ মূলত পারিবারিক গল্পের। গল্পে দেখা যাবে, বড় বাড়ির কর্ত্রী আফসানা বিবি এবং তার দুই ছেলে। বড় ছেলে মনসুর মিয়া ও ছোট ছেলে মজনু মিয়া। মজনু গ্রামের সাধারণ পরিবারের মেয়েকে ভালোবেসে বিয়ে করে ঘরে তুললে মা আফসানা বিবি মেয়েটিকে অপমান করে বের করে দেয়। মজনু বাইরে ঘুরে বেড়ায়। মাঝেমধ্যে কানাকাজিমও তার সঙ্গে যোগ দেয়। ‘কানাকাজিম’ ও নাজিম দুই ভাই। কানাকাজিম চোখে দেখেও না দেখার ভান করে। গ্রামের সবাই জানে সে অন্ধ। নাটকের গল্প এগিয়ে যায় নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে।
‘ক্যাম্পাস’-এর গল্প আবর্তিত হয়েছে আমাদের দেশের বিভাগীয় শহরের একটি বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে। ‘ক্যাম্পাস’-এর গল্প আবর্তিত হয়েছে আমাদের দেশের বিভাগীয় শহরের একটি বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে। যেখানে শবনম অনার্স শেষ করেছে, মাস্টার্স পরীক্ষা দেয়নি। কারণ, সে ক্যাম্পাস ছেড়ে যেতে চায় না। ক্যাম্পাসজুড়ে শবনমের একটা জনপ্রিয়তা আছে। মোটরসাইকেল চালিয়ে ক্যাম্পাসে আসে। তার পেছনে আরও চারটা বাইক থাকে। চার বাইকের আটজন শবনমের একনিষ্ঠ ভক্ত। সব মিলিয়ে হাসি, আড্ডা, প্রেম, ভালোবাসা, ঝগড়া—এসব নিয়েই কেটে যাচ্ছিল তাদের ক্যাম্পাস–জীবন। এর মধ্যে ক্যাম্পাসে নতুন আগমন ঘটে সেঁজুতির। শুরু হয় নতুন গল্প।