সঞ্জীব চৌধুরীর প্রয়াণদিবস আজ, টিএসসিতে সঞ্জীবসন্ধ্যায় গাইবেন যাঁরা

সঞ্জীব চৌধুরী (২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৪—১৯ নভেম্বর ২০০৭)ছবি: সংগৃহীত

সংগীতশিল্পী সঞ্জীব চৌধুরীর প্রয়াণদিবসে গাইবেন শিল্পীরা। তাঁর স্মরণে আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসির সঞ্জীব চত্বরে ‘সঞ্জীবসন্ধ্যা’র আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক ইউনিয়ন।

আয়োজকেরা জানান, ‘সঞ্জীবসন্ধ্যায় তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে। আমাদের মধ্যে গান গাইবেন তাঁর সহযোদ্ধারা, যাঁরা যুদ্ধ করে যান যুগে যুগে, যাঁরা ঘুরে ঘুরে তাঁদের স্বপ্নের কথা জানাতে চান।’

‘সঞ্জীবসন্ধ্যা’র পোস্টার
ফেসবুক থেকে

এ আয়োজনে থাকবেন অনিন্দ্য বিশ্বাস, ক্রানুপ্রু মার্মা লোটাস, তাসনিম ইজাজ, অং অং, সায়েম জয়, তুহিন কান্তি দাস, ব্লাইন্ডস্পট, আজওয়াড, লানজু, শান্তনু ও অমি, সূর্য পলাশ, শাহনেওয়াজ তুষার, তথাপি আজাদ, সৈকত আমীন, সোহেল রায়হান, মুইজ মাহফুজ, মারুফ মৃন্ময়, জয়ন্ত পাল জয় ও ইমরান হোসাইন এবং সাংস্কৃতিক ইউনিয়ন পারফরম্যান্স টিম।

‘আমি তোমাকেই বলে দেব’, ‘রঙ্গিলা’, ‘সমুদ্রসন্তান’, ‘জোছনাবিহার’, ‘তোমার ভাঁজ খোলো’, ‘চাঁদের জন্য গান’, ‘স্বপ্নবাজি’ প্রভৃতি কালজয়ী গানের সঙ্গে জড়িয়ে আছে সঞ্জীব চৌধুরীর নাম। ‘গাড়ি চলে না’, ‘বায়োস্কোপ’, ‘কোন মিস্তরি নাও বানাইছে’ গানগুলো গেয়ে বাংলা লোকগানকে তিনি নাগরিক জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত করেছেন।

সঞ্জীব ছিলেন জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘দলছুট’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। দলছুটের চারটি অ্যালবামে কাজ করার পাশাপাশি অনেক গান রচনা ও সুর দিয়েছেন তিনি। ১৯৬৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং উপজেলার মাকালকান্দি গ্রামে জন্ম নেন এই শিল্পী। ২০০৭ সালের ১৯ নভেম্বর শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

আরও পড়ুন