সেরা পাঁচ বন্ডগার্ল
ওল্ড ইজ গোল্ড। তাই পুরোনো তারকাতেই মুগ্ধ জেমস বন্ড–ভক্তরা। আদর্শ বন্ডগার্ল হিসেবে এখনো শীর্ষে উরসুলা আন্দ্রেস। প্রথম বন্ড ছবি ড. নোতে সমুদ্র থেকে উঠে আসা হানি রাইডাররূপী উরসুলা আন্দ্রেস তো এখনো আইকনিক বন্ডগার্ল। চরিত্রস্রষ্টা ইয়ান ফ্লেমিং নিজেও উরসুলাকে পছন্দ করেছিলেন ভীষণ।
তালিকায় দ্বিতীয় হিসেবে রাখতে হবে ড্যানিয়েলা বিয়ানচিকে। তাতিয়ানা রোমানভা চরিত্রে ‘ফ্রম রাশিয়া উইথ লাভ’ ছবিতে বাজিমাত করেছিলেন বিয়ানচি। রাশান এজেন্টের চরিত্রে সৌন্দর্য দিয়ে মাতিয়ে দিয়েছিলেন বিয়ানচি।
সেরা পাঁচের কাতারে গোল্ডফিঙ্গার ছবির শার্লি ইটনের নাম না নিলেই নয়। চরিত্রটি শার্লির কাছে আসে ক্যারিয়ারের শেষ দিকে। তত দিনে রীতিমতো প্রতিষ্ঠিত শার্লি। তবে গোল্ডেন গার্ল জিল মাস্টার্সন তাঁকে চলচ্চিত্রের ইতিহাসের পাতায় স্থায়ী জায়গা করে দিয়েছে।
বন্ডকে প্রেমের ফাঁদে ফেলাই সাধারণত বন্ডগার্লদের কাজ। কিন্তু দেখা যায়, উল্টো নিজেরাই জেমস বন্ডের প্রেমে পড়ে যান। জেমস বন্ড প্রেমে পড়েছেন, এমন বন্ডগার্লদের নাম করতে বলা হলে প্রথমেই আসে তেরেসা ডি ভিনচেঞ্জোর নাম। ‘অন হার ম্যাজেস্টিজ সিক্রেট সার্ভিস’ ছবিতে ডায়ানা রিগ সেই বন্ডগার্ল। এ ছবিতে তাঁকে বিয়ে পর্যন্ত করেছিলেন বন্ড।
ক্যাসিনো রয়্যাল উপন্যাস প্রকাশের ৫৩ বছর পরে ২০০৬ সালে মুক্তি পায় ক্যাসিনো রয়্যাল সিনেমা। ইয়ান ফ্লেমিংয়ের গল্পকে ঠিকঠাক উপস্থাপনের ক্ষেত্রে এ সিনেমার জুড়ি নেই। আর এ উপন্যাসের ভ্যাসপার লিন্ড হলো ইয়ানের অন্যতম শক্তিশালী নারী চরিত্র। এ ছবিতে ভ্যাসপার চরিত্রে নিজের নামের সুবিচার করেন ফরাসি অভিনেত্রী এভা গ্রিন।