তারকাদের দিনগুলো কীভাবে কাটে? সকালবেলা উঠে কি নাশতা করেন, অন্য সবার মতো? নাকি তাঁদের জীবন অন্য মোড়কে মোড়ানো। ভক্তদের কাছে তারকাদের জীবন নিয়ে এমন কৌতূহল পুরোনো। তারকারাও এ নিয়ে রাখঢাক। কখনো যদি একটু–আধটু বলে বসেন। তাতেই কেল্লাফতে! একেবারে পত্রিকার খবরে চলে আসেন।
২০১৩ সালের নির্বাচিত সবচেয়ে আবেদনময়ী নারী মার্কিন অভিনেত্রী মিলা কুনিস মিলা কুনিসের ক্ষেত্রেও ঘটল তাই। ব্যস্ততায় ঘেরা এই অভিনয়শিল্পী সময় পেলেই নাকি হাতে নেন গেম কনসোল। কারণ, অবসরে ভিডিও গেমস তাঁর সবচেয়ে প্রিয়। বয়স যখন ১৪ বছর, তখন থেকেই ঝলমলে দুনিয়ার সঙ্গে পরিচয়। কি চলচ্চিত্র, কি টিভি শো, মিলা কুনিস কাজ করেছেন দুহাত ভরে। আর এই মিলা–ই সুযোগ পেলে ঝাঁপিয়ে পড়েন গেমের দুনিয়ায়। শুধু তা–ই নয়, জীবনসঙ্গী অ্যাস্টন কুচারকেও নাকি ভিড়িয়েছেন এই দলে। বিভিন্ন সময়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ নিয়ে তাঁর উচ্ছ্বাসও দেখা গেছে।
ভিডিও গেম পছন্দ করা হলিউড তারকাদের তালিকাটা কম লম্বা নয়। জাস্টিন বিবার, মেগান ফক্স, ভিন ডিজেল ও স্যামুয়েল এল জ্যাকসনরাও আছেন মিলা কুনিসের পথে।
‘দ্যাট সেভেন্টিস শো’ টিভি সিরিজে একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে একে অন্যের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েন মিলা কুনিস ও অ্যাস্টন কুচার। ২০১২ সালের এপ্রিলে তাঁদের প্রেমের শুরু। ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে তাঁরা বাগদান সম্পন্ন করেন। তিন মাস পর বাগদানের খবর নিশ্চিত করেন মিলা। ২০১৫ সারের জুনে গোপনে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারেন কুচার ও মিলা জুটি। ব্যস্ততম এই হলিউড তারকার আরেক পরিচয় তিনি ৬ এবং ৪ বচর বয়সী এক মেয়ে ও এক ছেলের মা।