সেই থেকে আর পেছনে তাকাতে হয়নি ধানুশকে

দক্ষিণের জনপ্রিয় অভিনেতা তিনি। শুধু অভিনেতাই নন, একাধারে গায়ক ও প্রযোজক হিসেবে তাঁর খ্যাতি রয়েছে। জনপ্রিয় অভিনেতা হলেও একসময় ইচ্ছা ছিল হোটেলের পাচকের চাকরির। চেয়েছিলেন শেফ হবেন। কিন্তু অভিনয়ের সঙ্গে পরিবারের শিকড় থাকায় সেই পথেই হাঁটতে হয়। হয়ে ওঠেন জনপ্রিয় অভিনেতাদের একজন। সেই অভিনেতা ধানুশের আজ জন্মদিন। তাঁকে নিয়ে তথ্যগুলো দেখে নিতে পারেন।
১ / ৭
ধানুশের বাবা ও ভাই সিনেমার মানুষ। শুরুটা সহজেই হয়। পরিচালক ভাই সেলভারাগবনের হাত ধরে ধানুশ ২০০২ সালে সিনেমায় নাম লেখান। কিন্তু তাঁকে জায়গা করে নিতে পরপর সাতটি সিনেমায় নাম লেখাতে হয়েছে। এ সিনেমাগুলো ছিল গড়পড়তা। কিছু সিনেমা তাঁকে প্রশংসা এনে দিলেও তখনো বক্স অফিস দৌড়ে শামিল হতে পারেননি।
ছবি : ইনস্টাগ্রাম
২ / ৭
একের পর এক সিনেমা করেও যখন ক্যারিয়ার দাঁড়াচ্ছিল না, তখনো তিনি নতুন নতুন সিনেমায় নাম লিখিয়েছেন। কারণ, পরিবার থেকে আগেই শিখেছিলেন, ‘পরিশ্রম আর সততা থাকলে সাফল্য আসবেই।’ মাত্র চার বছর পরই ‘পুধু পেত্তাই’ সিনেমা দিয়ে তুমুল আলোচনায় চলে আসেন। সেই থেকে ক্যারিয়ারে আর পেছনে তাকাতে হয়নি।
৩ / ৭
তামিল সিনেমাগুলোয়ও তাঁকে প্রায় কণ্ঠ দিতে দেখা যায়। গায়ক হিসেবে তাঁকে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আনে ‘হোয়াই দিস কোলাবেরি ডি’ গানটি। পরে গানটি তাঁর ছেলেও গেয়ে রাতারাতি তারকা খ্যাতি পান।
৪ / ৭
ক্যারিয়ারের শুরুর দিকেই তিনি রজনীকান্তের মেয়ে ঐশ্বরিয়া রজনীকান্তের প্রেমে পড়েন। ২০০৪ সালে তাঁরা বিয়ে করেন। ২০২২ সালে ১৮ বছরের সংসার ভেঙে যায়। ছবি : ইনস্টাগ্রাম
৫ / ৭
দ্য চেন্নাই টাইমসের মতে, ভারতের প্রতিভাবান ও বৈচিত্র্যময় অভিনেতাদের মধ্যে একজন ধানুশ। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি পেয়েছেন দুইবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। ফিল্মফেয়ার পেয়েছেন সাতবার।
ছবি : ইনস্টাগ্রাম
৬ / ৭
বর্তমানে তার হাতে রয়েছে সাতটি সিনেমা। এর মধ্যে সিরিজও রয়েছে। আগামী প্রায় তিন বছরের শিডিউল দেওয়া রয়েছে ধানুশের। ১৯৮৩ সালের ২৮ জুলাই জন্ম নেওয়া এই তারকার বিশেষ দিনটি পরিবারের সঙ্গেই কাটে। দুই সন্তানকে নিয়মিত সময় দেন।
ছবি : ইনস্টাগ্রাম
৭ / ৭
গত শুক্রবার মুক্তি পেয়েছে ধানুশের ৫০তম সিনেমা ‘রায়ান’। মুক্তির প্রথম দুই দিনেই সিনেমাটি ২৬ কোটি রুপি আয় করেছে। সিনেমাটিতে অভিনয়ের সঙ্গে পরিচালনাও করেছেন তিনি।
ছবি : ইনস্টাগ্রাম