En Genius En Genius

জিপিএইচ ইস্পাত–প্রথম আলো ইন–জিনিয়াস ২০২৪
(স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং কম্পিটিশন)

বিগত দশকে বাংলাদেশের ধারাবাহিক উন্নয়নের ফলে ভৌত অবকাঠামোর উন্নতি হচ্ছে। সড়ক, মহাসড়ক, হাসপাতাল, স্টেশন ও সুপার মার্কেটের কারণে আমাদের নতুন জেলা ও পুরোনো বর্ধিষ্ণু উপজেলাগুলো ক্রমেই হয়ে উঠছে শহর ও শহরতলি। শহর ও শহরতলিতে বাড়ছে লোকের আবাস। বর্তমানে জনসংখ্যার ৩৬ শতাংশ শহর ও শহরতলিতে থাকেন। ২০৩০ সালে এটি ৪৫ শতাংশ এবং ২০৪১ সালে প্রায় ৬০ শতাংশে উন্নীত হবে। অর্থনীতির বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে দেশের বিভিন্ন স্থানে আবাসন, রাস্তা, ব্রিজ, মার্কেট ও কারখানা নির্মাণের কাজ এরই মধ্যে বহুগুণ বেড়েছে। পদ্মা সেতুর বাস্তবায়ন, একাধিক স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কারণে এই নির্মাণ আরও বাড়বে। পাশাপাশি গড়ে উঠবে নতুন নতুন শহর ও শহরতলি।

রাজধানীসহ প্রধান শহরগুলোয় স্থাপনা নির্মাণের ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রমিত (Standard) মানের প্রয়োগ নিয়ে আমাদের মধ্যে সচেতনতার অভাব লক্ষণীয়। সাভারের রানা প্লাজার ধসে পড়া কিংবা বনানীর এফ আর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এ বিষয়গুলো সামনে এলেও তা নিয়ে

আমাদের সচেতনতার মাত্রা অনেক বেড়েছে, এমনটি মনে হয়নি। পত্রিকায় নির্মাণকাজে লোহার পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহারের খবরও প্রকাশিত হয়েছে।

globe

ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত বিশ্বের কাতারে পৌঁছানোর জন্য আমাদের ভৌত কাঠামো বিনির্মাণে আরও বেশি সচেতন ও পেশাদারি মনোভাব গড়ে তুলতে হবে।

আর এ জন্য দরকার ভৌত কাঠামো নির্মাণে পেশাদারত্বের চর্চাকে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া। কারণ, নতুন শহর ও শহরতলিতে প্রমিত প্রকৌশলচর্চার যে অনুপস্থিতি এখন লক্ষণীয়, তা বজায় থাকলে আগামীতে অনেক বড় সমস্যা তৈরি হতে পারে।

ঢাকা, চট্টগ্রাম কিংবা রাজশাহী শহরের শুরুর দিকের বিকাশের অভিজ্ঞতা থেকে এটি বোঝা যায় যে সরকারি ও সমন্বিত কোনো ব্যবস্থা গড়ে ওঠার আগেই ব্যক্তি ও বেসরকারি উদ্যোগে নানা ধরনের স্থাপনা গড়ে ওঠে।

শহরের বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে সেগুলো পুনরায় ভেঙে তৈরি করতে হয়। এ সংস্কৃতির পরিবর্তনের জন্য শহর ও শহরতলি এলাকায় ভৌত স্থাপনা নির্মাণকাজের ব্যাপারে জাতীয় বিল্ডিং কোডের ব্যবহারসহ দেশীয় নির্মাণসামগ্রীর ব্যবহার, টেকসই স্থাপনা ও সাশ্রয়ী প্রকল্পের ব্যাপারে সচেতনতা ও সক্ষমতা গড়ে তোলা দরকার।

ভৌত স্থাপনার প্রকৌশলচর্চা বিষয়ে সচেতনতা, প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং তাঁদের আন্তর্জাতিক মানে গড়ে উঠতে অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজন করা হয়েছে ‘জিপিএইচ ইস্পাত–প্রথম আলো ইন–জিনিয়াস ২০২৪ (স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং কম্পিটিশন)’।

উদ্দেশ্য, আগামী দিনের ভৌত কাঠামো যেন হয় উন্নত, নান্দনিক এবং একই সঙ্গে মজবুত ও দৃঢ় ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। আগামী প্রজন্মকে যেন তাঁদের ভৌত ভিত্তির দুর্বলতার জন্য বেড়ে উঠতে সন্দিহান না হতে হয়। জিপিএইচ ইস্পাত ও প্রথম আলো যৌথভাবে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে। এই আয়োজনের একাডেমিক পার্টনার ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি) এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগ কার্যক্রমটি সমন্বয় করছে।

দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য নির্বাচিতদের তালিকা

আয়োজনের মুখ্য উদ্দেশ্য

  • ভৌত অবকাঠামো নির্মাণের ক্ষেত্রে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মান অনুসরণের গুরুত্ব বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি, এ জন্য প্রচারমাধ্যমে প্রচারণা।
  • ভৌত অবকাঠামো বিনির্মাণে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলের শিক্ষার্থীর দক্ষতা বৃদ্ধি এবং তাঁদের মধ্যে এ ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ানোর বিষয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন।
  • জাতীয় পর্যায়ের আয়োজনকে পর্যায়ক্রমে আন্তর্জাতিক আয়োজনের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা।
  • আগামী দিনগুলোয় নতুন জেলা-উপজেলা শহরে আবাসন ও অন্যান্য ভৌত কাঠামো গড়ে তোলার বিষয়ে নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে উৎসাহ প্রদান।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলি

  • প্রতিযোগিতা হবে দলভিত্তিক। সদস্যদের একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী/স্নাতক হতে হবে।
  • প্রতিটি দলে সর্বনিম্ন দুজন এবং সর্বোচ্চ তিনজন সদস্য থাকবেন। ইউজিসি কর্তৃক স্বীকৃত যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের তৃতীয় ও চতুর্থ বর্ষের এবং ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর যেসব শিক্ষার্থী বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছেন—এমন স্নাতক প্রকৌশলী এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন।
  • প্রতিটি দলে সর্বোচ্চ একজন স্নাতক প্রকৌশলী থাকতে পারবেন।
  • একজন শিক্ষার্থী একাধিক দলে থাকতে পারবেন না। কেউ একাধিক দলে থাকলে উভয় দলকে অযোগ্য ঘোষণা করা হবে।
  • শিক্ষার্থীদের স্ট্রাকচারাল ডিজাইনের ক্ষেত্রে বিএনবিসি ২০২০ কোড এবং চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮ মেনে চলতে হবে।
  • প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য প্রতিটি দলকে নিবন্ধন করতে হবে। www.prothomalo.com/engenius এই ওয়েব ঠিকানায় গিয়ে দলের নাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম, অংশগ্রহণকারী দলের সদস্যদের নাম, স্টুডেন্ট আইডি, ই–মেইল, ফোন নম্বরসহ নিবন্ধন করতে হবে।
  • নিবন্ধন করার পর প্রতিটি দলকে ই-মেইলের মাধ্যমে দলের রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং প্রতিযোগিতার প্রাথমিক পর্যায়ের সব প্রয়োজনীয় নথি পাঠানো হবে।
  • প্রতিযোগিতাটি তিনটি পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম পর্যায়ে জেলা শহরে নির্মাণের জন্য একটি আবাসন ভবনের স্থাপত্য ডিজাইন, প্লটের অবস্থান, সয়েল টেস্টিং রিপোর্ট এবং আবাসের প্রয়োজনীয় সুযোগ–সুবিধা (যেমন বহুতল কি না, একাধিক পরিবার কি না) ইত্যাদি উল্লেখপূর্বক প্রতিযোগিতার জন্য এন্ট্রি আহ্বান করা হবে। প্রতিযোগী দলগুলো কেবল তাদের ডিজাইনের বিভিন্ন ধাপ জমা দেবে। প্রথম পর্যায়ে যেসব বিষয় প্রতিযোগীদের উল্লেখ করতে হবে, তার বিবরণ থাকবে। যেমন যৌক্তিকতাসহ বিম কলামের অবস্থান, প্রাথমিক ফাউন্ডেশন লে-আউট ইত্যাদি। প্রতিযোগী দলগুলো এ রকম পূর্বনির্ধারিত মানদণ্ডের ভিত্তিতে তাদের প্রাথমিক ডিজাইন একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অনলাইনে জমা দেবে।
  • জিপিএইচ ইস্পাত–প্রথম আলো ইন–জিনিয়াস (স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং কম্পিটিশন)–সম্পর্কিত যেকোনো তথ্যের জন্য

প্রাথমিক পর্যায়

প্রতিটি দল নিজেদের নিবন্ধন করার পর প্রতিযোগিতার জন্য যেসব ডকুমেন্ট পাবে

  • একটি আবাসিক ভবনের স্থাপত্য নকশা।
  • প্লটের সয়েল টেস্ট রিপোর্ট।
  • বিএনবিসি ২০২০।
  • চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৮
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান কর্তৃক সত্যায়িত অনুমতিপত্রের নমুনা কপি।

প্রাথমিক ডিজাইন রিপোর্ট

  • প্রতিটি দলকে মোট ৬টি ড্রয়িং জমা দিতে হবে—
    1. বেসিক ডিজাইন প্যারামিটারগুলো উল্লেখ করতে হবে।
    2. পার্কিংয়ের ব্যবস্থাসহ প্রাথমিকভাবে কলামের/শিয়ার ওয়ালের লে–আউট/অবস্থান ও সাইজ।
    3. প্রাথমিকভাবে গ্রাউন্ড ফ্লোরের বিমের লে–আউট/অবস্থান ও সাইজ।
    4. প্রাথমিকভাবে টিপিক্যাল ফ্লোরের বিমের লে–আউট/অবস্থান ও সাইজ।
    5. প্রাথমিকভাবে ফাউন্ডেশনের লে–আউট/অবস্থান ও সাইজ।
    6. পানির ট্যাংকের (আন্ডারগ্রাউন্ড ও ওভারহেড) অবস্থান ও সাইজ।

  • প্রতিটি দলকে যেসব বিষয়ের উত্তর দিতে হবে—
    1. প্রস্তাবিত এই স্ট্রাকচারাল সিস্টেম কেন গ্রহণযোগ্য?
    2. প্রস্তাবিত কলাম সাইজ এবং কলামের অবস্থান কেন গ্রহণযোগ্য?
    3. প্রস্তাবিত ফ্লোর সিস্টেম এবং ফ্লোর সিস্টেমের সাইজ কেন গ্রহণযোগ্য?
    4. প্রস্তাবিত এই ফাউন্ডেশন সিস্টেম প্রদত্ত সয়েল রিপোর্ট অনুযায়ী কেন গ্রহণযোগ্য?
    5. প্রস্তাবিত পানির ট্যাংকের অবস্থান ও সাইজ কেন গ্রহণযোগ্য?
    6. প্রস্তাবিত ম্যাটেরিয়াল প্রোপার্টিজ কেন গ্রহণযোগ্য?

প্রতিটি বিষয়ের উত্তর ইংরেজিতে Times New Roman ফন্টে সর্বোচ্চ ১৫০ শব্দের মধ্যে লিখতে হবে। প্রতিটি দল সর্বোচ্চ ১২ পেজের একটি রিপোর্ট অনলাইনে জমা দেবে। প্রতি পৃষ্ঠায় নিচের দিকে ডান পাশে গ্রুপের রেজিস্ট্রেশন নম্বর উল্লেখ থাকতে হবে।

রিপোর্টে যা যা থাকবে—

  • কভার পেজ।
  • দলের সদস্যদের নাম ও বিস্তারিত পরিচয়।
  • টেবিল অব কনটেন্ট।
  • নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান কর্তৃক সত্যায়িত অনুমতিপত্রের স্ক্যান কপি।
  • ৫টি ড্রয়িং (প্রতি পেজে একটি করে ড্রয়িং)।
  • উল্লিখিত বিষয়গুলোর উত্তর।

প্রাথমিক ডিজাইন রিপোর্ট জমা দেওয়ার নিয়মাবলি

প্রতিটি দলকে প্রাথমিক ডিজাইন রিপোর্টের পিডিএফ কপি এবং সব ড্রয়িংয়ের অটোক্যাড ফাইল google drive–এ আপলোড করে এই ঠিকানায় www.prothomalo.com/engenius গিয়ে নিজ দলের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ও ড্রাইভ লিংক সাবমিট করতে হবে। ড্রাইভ লিংক দেওয়ার সময় যথাযথ পারমিশন দিতে হবে।

প্রাথমিক এন্ট্রিগুলো থেকে বিচারকদের রায়ের ভিত্তিতে দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য দল নির্বাচিত করা হবে।

দ্বিতীয় পর্যায়

  • প্রাথমিক পর্যায়ে উত্তীর্ণ দলগুলো দ্বিতীয় পর্যায়ে দুই দিনের একটি স্ট্রাকচারাল ডিজাইনের কর্মশালায় অংশ নেবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং সরকারি-বেসরকারি খাতের বিশেষজ্ঞরা এই কর্মশালা পরিচালনা করবেন।
  • কর্মশালা শেষে একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সব দল তাদের পূর্ণাঙ্গ ডিজাইন জমা দেবে। এসব দলকে বিচারকমণ্ডলীর সামনে তাদের ডিজাইন উপস্থাপন করতে হবে।
  • বিচারকদের রায়ের ভিত্তিতে সেরা ১০টি দলকে চূড়ান্ত পর্যায়ের জন্য নির্বাচিত করা হবে।

চূড়ান্ত পর্যায়

  • সবশেষে সেরা ১০টি দল তাদের ডিজাইনের বাণিজ্যিক দিক ও অন্যান্য বিষয়ে তাদের চূড়ান্ত উপস্থাপনা বিচারকদের সামনে তুলে ধরবে।
  • সেখান থেকে বিচারকেরা তিনটি বিজয়ী দলকে নির্বাচিত করবেন এবং প্রথম স্থান অর্জনকারী দলের সদস্যদের ইন-জিনিয়াস হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
  • চূড়ান্ত পর্যায়ে তিনটি বিজয়ী দলের সদস্যদের জন্য থাকবে অর্থ, ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট। বিজয়ীদের পুরস্কার—
    1. চ্যাম্পিয়ন দল- ২,০০,০০০ টাকা
    2. প্রথম রানার্সআপ দল- ১,৫০,০০০ টাকা
    3. দ্বিতীয় রানার্সআপ দল- ১,০০,০০০ টাকা

নির্বাচকমণ্ডলী

বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষক এবং বেসরকারি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি বিচারক কমিটি প্রতিযোগিতার বাছাইকাজে নিয়োজিত থাকবে। এ ছাড়া রয়েছে একটি উপদেষ্টা পরিষদ।

দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য নির্বাচিতদের তালিকা

Team Registration No. Team Name Name of University
308 Team Centurion Bangladesh University of Engineering & Technology
310 UITS -The Centroid University of Information Technology and Sciences
322 UITS-The Ultimate University of Information Technology and Sciences
324 Rock Paper Scissors Bangladesh University of Engineering & Technology
332 Buckling Boffins University of Asia Pacific
336 SUST_CIVILians Shahjalal University of Science and Technology
337 Logarithmic Spiral Shahjalal University of Science and Technology
347 ইমারত বিল্ডার্স Military Institute of Science and Technology
352 Bridge Builders Sylhet Engineering College
358 Equilibrium Engineers University of Asia Pacific
360 Struct-O-holic University of Asia Pacific
364 Edifice Pillars University of Asia Pacific
365 Build to Last Brigade University of Asia Pacific
375 Steel and Stones Bangladesh University of Engineering & Technology
376 Team Flexible Southern University Bangladesh
378 DUET 3 NOT 3 Dhaka University of Engineering & Technology (DUET),Gazipur
406 Brainiacs Military Institute of Science and Technology
414 UITS The Warriors University of Information Technology and Sciences
421 SUST Ethereal Luminary Shahjalal University of Science and Technology
422 Team Phoenix, DUET Dhaka University of Engineering & Technology (DUET),Gazipur
438 Stable Structure Khulna University of Engineering & Technology
441 BUET MUHANDIS Bangladesh University of Engineering & Technology
445 Structural Catalyst Rajshahi University of Engineering & Technology
451 Fusion trinity Bangladesh University of Engineering & Technology
468 Structural Visionaries Bangladesh Army International University of Science and Technology
479 রুয়েট জেনেসিস Rajshahi University of Engineering & Technology
484 SUST_Vanquisher Shahjalal University of Science and Technology
491 UU29 Uttara University
494 Cantilever Rajshahi University of Engineering & Technology
495 SEC NIRMAN Sylhet Engineering College

অ্যাকটিভেশনের সময়সূচি

নম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম জেলা তারিখ
ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক (ইউএপি) ঢাকা ৩০ জানুয়ারি ২০২৪
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইউ) ঢাকা ২৯ এপ্রিল ২০২৪
ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন টেকনোলজি অ্যান্ড সায়েন্সেস (ইউআইটিএস) ঢাকা ৬ মে ২০২৪
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি (এনএসইউ) ঢাকা ৬ মে ২০২৪
পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি চট্টগ্রাম ৮ মে ২০২৪
সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ চট্টগ্রাম ৯ মে ২০২৪
ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি চট্টগ্রাম চট্টগ্রাম ৯ মে ২০২৪
আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম (আইআইইউসি) চট্টগ্রাম ১৩ মে ২০২৪
সিসিএন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কুমিল্লা ১৫ মে ২০২৪
১০ বাংলাদেশ আর্মি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি (বাইউস্ট) কুমিল্লা ১৫ মে ২০২৪
১১ লিডিং ইউনিভার্সিটি সিলেট ১৬ মে ২০২৪
১২ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সিলেট ১৬ মে ২০২৪
১৩ ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (ডব্লিউইউবি) ঢাকা ২০ মে ২০২৪
১৪ উত্তরা ইউনিভা‍র্সিটি ঢাকা ২০ মে ২০২৪

খবর

জিপিএইচ ইস্পাত
প্রথম আলো

একাডেমিক পার্টনার

ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক