২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন দেখতে ক্লিক করুন
মূল সাইট দেখতে ক্লিক করুন

২১ বছর বয়সের পর জীবনে যা পেয়েছি সবটাই ‘বোনাস’

২১ বছর বয়স থেকেই মোটর নিউরন নামে এক দুরারোগ্য ব্যাধিতে ভুগেছেন। কিন্তু শারীরিক অক্ষমতা তাঁকে রুখতে পারেনি। ব্রিটিশ পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং মানুষটিই এক অনুপ্রেরণার নাম। গত ১৪ মার্চ ছিল তাঁর চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। পড়ুন স্টিফেন হকিংয়ের ১০ উক্তি।

স্টিফেন হকিং (৮ জানুয়ারি ১৯৪২—১৪ মার্চ ২০১৮)
ছবি: সংগৃহীত
১.
জীবনটা যতই কঠিন মনে হোক না কেন, সব সময় তোমার নিশ্চয়ই কিছু না কিছু করার এবং সফল হওয়ার সুযোগ আছে।
২.
আমি স্রেফ একটা শিশু, যে কখনো বড় হয়নি। শিশুর মতোই আমি এখনো ‘কেন’, ‘কীভাবে’—এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজি। কদাচিৎ উত্তর পেয়েও যাই।
৩.
পরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াই হলো বুদ্ধিমত্তা।
৪.
তুমি যদি সব সময় রেগে থাকো, ক্রমাগত অভিযোগ করো, তোমার জন্য লোকের সময় হবে না।
স্টিফেন হকিং
ছবি: সংগৃহীত
৫.
যদিও আমি নড়াচড়া করতে পারি না, কম্পিউটারের সাহায্যে কথা বলি। কিন্তু ভাবনার জগতে আমি স্বাধীন।
৬.
প্রথমত, মাটির দিকে নয়, বরং আকাশের ওই তারাগুলোর দিকে চোখ রাখতে কখনো ভুলো না। দ্বিতীয়ত, তুমি যা-ই করো না কেন, হাল ছেড়ো না। তোমার কাজই তোমাকে জীবনের অর্থ আর উদ্দেশ্য খুঁজে পেতে সাহায্য করবে। কাজ ছাড়া জীবনটা নিরর্থক। তৃতীয়ত, তুমি যদি ভালোবাসা পাওয়ার মতো যথেষ্ট সৌভাগ্যবান হও, তবে এই ভালোবাসাকে কখনো ছুড়ে ফেলো না।
৭.
কোথাও আটকে গেলে তুমি যদি খেপে যাও, সেটা ভালো ফল আনবে না। এরকম অবস্থায় আমি সাধারণত সমস্যাটা নিয়ে ভাবতে থাকি, আবার অন্য কাজগুলোও চালিয়ে যাই।
৮.
২১ বছর বয়সেই আমার প্রত্যাশা শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছিল। এরপর জীবনে যা পেয়েছি, সবটাই ‘বোনাস’।
৯.
মানুষ সাধারণত সাহায্য করতে প্রস্তুত থাকে। তোমার কাজ হলো নিজের সেরাটুকু দেওয়া এবং তাকে বোঝানো যে তার সাহায্য বৃথা যায়নি।
১০.
বাইরে যে মানুষটা নীরব, মাথার ভেতর সে-ই সরব।

সূত্র: ইনক ডটকম