সংক্ষেপে জেনে রাখি - অস্ট্রিক, মৌর্য যুগ, নিট উপাদান আয়, ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগবিধি

বাংলার আদি অধিবাসীদের ভাষাকে অস্ট্রিক বলা হয়। অস্ট্রিক মূলত একটি জাতি। জাতি হিসেবে এদের বলা হয় নিষাদ। অস্ট্রিক ভাষাগোষ্ঠীর সঙ্গে দ্রাবিড়, আর্য প্রভৃতি জাতি মিশে বাঙালি জাতি গড়ে ওঠে। ভারতে অস্ট্রিক গোষ্ঠীর অন্যতম দুটি ভাষা মুন্ডা ও খাসি।

৩২১ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে ভারতীয় উপমহাদেশে মৌর্য বংশের রাজা ছিলেন চন্দ্রগুপ্ত। তিনি রাজ্য বিস্তারের মাধ্যমে মৌর্য যুগের সূচনা করেন। মৌর্যদের প্রতাপশালী রাজা সম্রাট অশোক উত্তর বাংলায় মৌর্য শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মৌর্যদের রাজধানী ছিল পাটলিপুত্র। মৌর্যদের শাসনামলে বাংলায় ‘গঙ্গারিডই’ নামে একটি রাজ্য গড়ে উঠেছিল।

ওপরের ছবিটি অশোকের কালিঙ্গা বিজয়ের সময়ের একটি ইলাস্ট্রেশন

একটি দেশের নাগরিকগণ বৈদেশিক বিনিয়োগ ও শ্রম থেকে যে আয় করে এবং বিদেশি নাগরিকগণ আলোচ্য দেশে বিনিয়োগ ও শ্রম থেকে যে আয় করে এ দুয়ের বিয়োগ ফলকেই নিট উপাদান আয় বলে।

ভোক্তা কোনো একটি দ্রব্য যত বেশি ভোগ করতে থাকে, তার কাছে ওই দ্রব্যের প্রান্তিক উপযোগ তত কমে যেতে থাকে। ভোগের মোট পরিমাণ বৃদ্ধির ফলে প্রান্তিক উপযোগ কমে যাওয়ার এ ধরনের প্রবণতাকে ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগবিধি বলে।