মানবধর্ম
৪১. ‘মানবধর্ম’ কবিতায় কবি তাঁদের জয়গান গেয়েছেন, যাঁরা—
i. জাত নিয়ে গর্ব করে না
ii. মনুষ্যধর্মকে মূল বলে মনে করে
iii. বংশগত আভিজাত্যে ভোগে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii খ. i ও iii
গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii
৪২. ‘মানবধর্ম’ কবিতায় ‘লালন’ শব্দটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে?
ক. একবার খ. দুবার
গ. তিনবার ঘ. চারবার
৪৩. ‘মানবধর্ম’ কবিতাটির শেষ চরণ কোনটি?
ক. বিকিয়েছে সাত বাজারে
খ. ভিন্ন জানায় পাত্র অনুসারে
গ. জেতের চিহ্ন রয় কার রে
ঘ. জগৎ বেড়ে জেতের কথা
৪৪. ‘মানবধর্ম’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
ক. মাত্রাবৃত্ত খ. অক্ষরবৃত্ত
গ. স্বরবৃত্ত ঘ. অমিত্রাক্ষর
৪৫. শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে বললেন, ‘মানুষকে সম্মান দিতে ধনী দরিদ্র ভেদাভেদ করো না। সকলেই মানুষ।’ উদ্দীপকের সঙ্গে সাদৃশ্য রয়েছে কোন কবিতার?
ক. পাছে লোকে কিছু বলে
খ. দুই বিঘা জমি
গ. মানবধর্ম
ঘ. মানবসমাজ
৪৬. ‘জাত গেলো, জাত গেলো বলে; এ কী আজব কারখানা’—উদ্দীপকের সঙ্গে মিল আছে কোন কবিতার?
ক. মানবসমাজ
খ. দুই বিঘা জমি
গ. পাছে লোকে কিছু বলে
ঘ. মানবধর্ম
৪৭. সুমনার বাবা মানুষের ধনী-গরিব ভেদাভেদ বিশ্বাস করেন না। সুমনার বাবার মতো ‘মানবধর্ম’ কবিতায় লালন শাহ কিসে বিশ্বাস করেন না?
ক. ঈশ্বরে খ. ধনী-গরিবে
গ. ছোট–বড় ঘ. ধর্মে
৪৮. মানবধর্ম কবিতার মূল বিষয়বস্তু কী?
ক. সমাজের কল্যাণ সাধন করা
খ. সমাজে জাতিভেদহীন মনুষ্যধর্ম প্রতিষ্ঠা করা
গ. মানুষের ধর্মভেদ দেখানো
ঘ. মানুষের সম্প্রদায়গত বিভাজন দেখানো
৪৯. মানবধর্ম কবিতায় ‘গঙ্গাজল’ কী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
ক. একটি গঙ্গাকে বিশেষ অর্থে দেখানো হয়েছে
খ. গঙ্গা হতে উৎসারিত জলের কথা বলা হয়েছে
গ. গঙ্গাকে পবিত্রতার প্রতীক হিসেবে দেখানো হয়েছে
ঘ. গঙ্গাকে আশীর্বাদের প্রতীক হিসেবে দেখানো হয়েছে
৫০. ‘সব লোকে কয় লালন কী জাত সংসারে’ এখানে ‘লালন’ বলতে কাকে নির্দেশ করা হয়েছে?
ক. বাউল লালনকে
খ. মানুষ লালনকে
গ. কবি লালনকে
ঘ. গায়ক লালনকে
সঠিক উত্তর
মানবধর্ম: ৪১.ক ৪২.গ ৪৩.ক ৪৪.খ ৪৫.গ ৪৬.ঘ ৪৭.ঘ ৪৮.খ ৪৯.গ ৫০.খ
মো. সুজাউদ দৌলা, সহকারী অধ্যাপক, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা