পরীক্ষা খুব কাছে, তাই নতুন কোনো অধ্যায় নিয়ে সময় নষ্ট না করে জানা বিষয়গুলো অনুশীলন করো। সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠ্যবই ভালোভাবে বুঝে পড়া অত্যন্ত জরুরি।
বুঝে পড়ে লিখলে নিজের ওপর আস্থা ও বিশ্বাস তৈরি হবে। এ সময় নিজেকে সুস্থ রাখাও জরুরি।
পরীক্ষার আগে বেশি রাত জাগবে না। দিনের প্রতিটি ঘণ্টা রুটিন করে পড়ালেখা করলে পরীক্ষার চাপ কমে যাবে। প্রশ্নপত্র হাতে আসার পর প্রথমে পুরো প্রশ্নপত্র ভালোভাবে পড়বে। যে প্রশ্নের উত্তরগুলো সবচেয়ে ভালোভাবে খাতায় উপস্থাপন করতে পারবে, সেগুলো চিহ্নিত করে উত্তর লেখা শুরু করবে।
অনেক সময় শিক্ষার্থীরা কত নম্বর প্রশ্নের উত্তর লিখছে, তা লিখতে ভুলে যায়। এ ব্যাপারে সতর্ক থাকবে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর প্রাসঙ্গিক ও সংক্ষিপ্ত হওয়া উচিত, যাতে জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ ও উচ্চতর দক্ষতার স্তরগুলো পরীক্ষক সহজে মূল্যায়ন করতে পারেন।