পিএসসির নন-ক্যাডারে বড় নিয়োগ, পদ ৪৮২
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) একাধিক নন-ক্যাডার পদে জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে ১২ ক্যাটাগরির ৪৮২টি পদে সরাসরি নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের কাছ থেকে অনলাইনে আবেদনপত্র চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে উচ্চতর বেতন স্কেলসহ ৯ম, ১০ম ও ১১তম গ্রেডের পদ রয়েছে।
যেসব পদে নিয়োগ
৪৮২টি পদের মধ্যে ন্যাশনাল মেরিটাইম ইনস্টিটিউটে নটিক্যাল ইনস্ট্রাক্টর ২ জন, ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্ট্রাক্টর ২ জন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে সহকারী প্রকৌশলী (পুর)/উপজেলা সহকারী প্রকৌশলী ১৮১ জন, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরে উপসহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার (কানুনগো) ২৭৮ জন, ন্যাশনাল মেরিটাইম ইনস্টিটিউটে গণিতের শিক্ষক ১ জন, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরে সহকারী জরিপ অফিসার ২ জন। এগুলো ৯ম, ১০ম ও ১১তম গ্রেডের পদ।
এ ছাড়া উচ্চতর বেতন স্কেলে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারে রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টে অফিসার ১ জন, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোতে প্রোগ্রামার ৮ জন, পুলিশ হাসপাতালে জুনিয়র কনসালট্যান্ট (মেডিসিন) ১ জন, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (নেফ্রোলজি) ১ জন, জুনিয়র কনসালট্যান্ট (চর্ম ও যৌন) ১ জন এবং নৌপরিবহন অধিদপ্তরে ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড শিপ সার্ভেয়ার ৪ জন নেওয়া হবে। এগুলো সব ষষ্ঠ গ্রেডের পদ।
আবেদন যেভাবে
শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী এক বা একাধিক পদে আবেদন করা যাবে। একাধিক পদে আবেদন করলে প্রতিটি পদের জন্য আলাদা নিবন্ধন ফি জমা দিতে হবে। প্রার্থীদের টেলিটকের ওয়েবসাইট অথবা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের ওয়েবসাইটে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত আবেদনপত্র অ্যাপ্লিকেন্টস কপি (বিপিএসসি ফরম-৫-এ) পূরণ করে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম ও ফি জমাদান সম্পন্ন করতে হবে।
ওয়েবসাইটে নন-ক্যাডার অপশনে ক্লিক করলে নন-ক্যাডার বিভিন্ন পদের বিজ্ঞপ্তি, আবেদনপত্র অনলাইনে পূরণ, এসএমএসের মাধ্যমে ফি জমাদান ও প্রবেশপত্র প্রাপ্তিসংক্রান্ত নির্দেশাবলির রেডিও বাটন দৃশ্যমান হবে।
ফরম পূরণের আগে অবশ্যই আবেদনপদ্ধতি, ফি জমাদান ও নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য এই দুই লিংকে এবং দেখে নিতে হবে।
আবেদন ফি
অনলাইনে ফরম পূরণের অনধিক ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পরীক্ষার ফি বাবদ ৬ষ্ঠ ও ৯ম গ্রেডের পদের জন্য ৬০০ টাকা, ১০ম গ্রেডের পদের জন্য ৫০০ টাকা ও ১১তম গ্রেডের পদের জন্য ৩০০ টাকা টেলিটক প্রিপেইড নম্বর থেকে এসএমএসের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
আবেদনের সময়সীমা
১৫ ডিসেম্বর থেকে ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত।