ভারতে ২০০০ রুপি নোটের প্রায় ৯০ শতাংশ ব্যাংকে ফেরত এসেছে
ভারতের বাজারে যত ২০০০ রুপির নোট চালু ছিল, তার ৮৮ শতাংশ দেশটির বিভিন্ন ব্যাংকে ফেরত এসেছে। এই হিসাব গত ৩১ জুলাই পর্যন্ত। অধিকাংশ মানুষ এসব নোট জমা দিয়েছেন, বিনিময় করেছেন খুবই কমসংখ্যক মানুষ। ফলে ব্যাংকগুলোর আমানত বেড়েছে।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, ৩১ জুলাই পর্যন্ত মোট ৩ লাখ ১৪ হাজার কোটি রুপি সমমূল্যের ২০০০ রুপির নোট জমা পড়েছে। বাজারে এখনো ৪০ হাজার কোটি রুপি সমপরিমাণ ২০০০ রুপির নোট থেকে গেছে।
ভারতের বড় ব্যাংকগুলোর হিসাব, যত নোট ফেরত এসেছে তার মধ্যে ৮৭ শতাংশই জমা পড়েছে, আর বাকী ১৩ শতাংশ বিনিময় হয়েছে। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এই তথ্য দিয়েছে।
চলতি বছরের মে মাসে ভারতে ২০০০ রুপির নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেয় আরবিআই। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই নোট বদলে নেওয়ার বা জমা দেওয়ার সুযোগ আছে। একজন একবারে সর্বোচ্চ ২০ হাজার রুপির সমপরিমাণ ২০০০ রুপির নোট বদলাতে পারবেন।
এর আগে ২০১৬ সালের নভেম্বরে রাতারাতি ১০০০ ও ৫০০ রুপির নোট বাতিল ঘোষণা করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই ঘোষণার পর সে বছরই ২০০০ রুপির নোট ছাপা শুরু করে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।
সেই সময় নোটের ঘাটতি পূরণ করতে বাজারে ২০০০ রুপির নোট আনা হয়েছিল। বর্তমানে অন্য নোটগুলোর যথেষ্ট জোগান আছে। তাই ২০১৮-১৯ সালে ২০০০ রুপির নোট ছাপানো বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিশ্লেষকেরা মনে করেন, রাজ্য ও জাতীয় নির্বাচন ঘিরে ভারত সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচনের সময় ভারতে নগদ লেনদেন বেড়ে যায়। তাই মূলত কালোবাজারি ও দুর্নীতিবাজদের রুখতে সরকার এই নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তাঁরা মনে করছেন। যদিও ২০১৬ সালে ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের অনেক ভোগান্তি হয়েছিল। এবার নোট জমা দেওয়ার সময় অনেক বেশি হওয়ার কারণে বাজারে তেমন প্রভাব পড়েনি।
চলতি বছরের মে মাসে ভারতে ২০০০ রুপির নোট বাজার থেকে তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেয় আরবিআই। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই নোট বদলে নেওয়ার বা জমা দেওয়ার সুযোগ আছে। একজন একবারে সর্বোচ্চ ২০ হাজার রুপির সমপরিমাণ ২০০০ রুপির নোট বদলাতে পারবেন।
এর আগে ২০১৬ সালের নভেম্বরে রাতারাতি ১০০০ ও ৫০০ রুপির নোট বাতিল ঘোষণা করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই ঘোষণার পর সে বছরই ২০০০ রুপির নোট ছাপা শুরু করে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।
সেই সময় নোটের ঘাটতি পূরণ করতে বাজারে ২০০০ রুপির নোট আনা হয়েছিল। বর্তমানে অন্য নোটগুলোর যথেষ্ট জোগান আছে। তাই ২০১৮-১৯ সালে ২০০০ রুপির নোট ছাপানো বন্ধ করে দেওয়া হয়।
বিশ্লেষকেরা মনে করেন, রাজ্য ও জাতীয় নির্বাচন ঘিরে ভারত সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচনের সময় ভারতে নগদ লেনদেন বেড়ে যায়। তাই মূলত কালোবাজারি ও দুর্নীতিবাজদের রুখতে সরকার এই নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে তাঁরা মনে করছেন। যদিও ২০১৬ সালে ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট তুলে নেওয়ার কারণে সাধারণ মানুষের অনেক ভোগান্তি হয়েছিল। এবার নোট জমা দেওয়ার সময় অনেক বেশি হওয়ার কারণে বাজারে তেমন প্রভাব পড়েনি।