ট্রপিক্যাল হোমস প্রায় তিন দশকের যাত্রায় ১০০টির বেশি আবাসন প্রকল্পের ২ হাজার ৪০০ অ্যাপার্টমেন্টে গ্রাহকদের বুঝিয়ে দিয়েছে। ১০ লাখ বর্গফুটের বেশি বাণিজ্যিক স্পেস বা জায়গাও হস্তান্তর করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
২৫টি আবাসিক ও বাণিজ্যিক প্রকল্প নিয়ে এবারের রিহ্যাব আবাসন মেলায় অংশ নিচ্ছে ট্রপিক্যাল হোমস। আবাসিক প্রকল্পগুলোতে অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা ৫৪০। এর মধ্যে ২০০টি বিক্রয়যোগ্য। ঢাকার ক্যান্টনমেন্ট, মাটিকাটা, উত্তরা, বসুন্ধরা, আফতাবনগর, বনশ্রী, মিরপুর, জলসিঁড়ি, ফকিরাপুল, টঙ্গী ও সাভার ডিওএইচএসে ট্রপিক্যাল হোমসের প্রকল্পগুলোর অবস্থান। এসব প্রকল্পে ৯২৬ বর্গফুট থেকে ২ হাজার ৮৫০ বর্গফুটের অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে।
ট্রপিক্যাল হোমসের উল্লেখযোগ্য প্রকল্পের মধ্যে একটি হলো বনশ্রীর ট্রপিক্যাল হায়দার অমরাপুরি নামের আধুনিক কনডোমিনিয়াম। ১২০ কাঠা জমির ওপর গড়ে তোলা এই প্রকল্পে দুটি বেজমেন্টসহ ১৭ তলাবিশিষ্ট চারটি ভবন রয়েছে। এখানকার অ্যাপার্টমেন্টের আয়তন ১ হাজার ৫৯২ বর্গফুট থেকে ২ হাজার ৩২৬ বর্গফুট। এখানে দুটি সুইমিংপুল, ৪ কিলোমিটার হাঁটার পথ, বাচ্চাদের খেলার জায়গা, লেডিস পার্লার, ছেলেদের সেলুন, ব্যাডমিন্টন কোর্ট, ব্যায়ামাগার, ছাদবাগান, সুপারশপ ও এটিএম বুথসহ বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধা রয়েছে।
গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জনে আমরা আবাসন প্রকল্প নির্মাণের ক্ষেত্রে গুণগত মানসম্পন্ন নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করি। গ্রাহকদের বসবাসের ক্ষেত্রে নিত্যনতুন প্রযুক্তি ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিতে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করে থাকি। সেই সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিষেবা নিশ্চিতে আমরা দায়বদ্ধ।এম হক ফয়সল, পরিচালক (সেলস, মার্কেটিং, ল্যান্ড অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিস), ট্রপিক্যাল হোমস
এদিকে মালিবাগে ৪৬ কাঠা জমির ওপর ৪৫ তলা বাণিজ্যিক ভবন গড়ে তুলছে ট্রপিক্যাল হোমস। এটি হতে চলেছে দেশের সর্বোচ্চ ভবন, এমনটাই দাবি প্রতিষ্ঠানটির। প্রকল্পটির অর্ধেক জায়গাই থাকবে ফাঁকা। এখানে প্রতি তলায় থাকবে ১৭ হাজার ৯৮২ বর্গফুট জায়গা। ভবনটিতে ২২টি লিফট, হাসপাতাল, হোটেল, সুপারশপ, কনফারেন্স হল, রেস্তোরাঁ, সুইমিংপুল, হেলিপ্যাড ও থ্রিডি মুভি থিয়েটার এসব অত্যাধুনিক সুবিধা থাকবে।
এম হক ফয়সল, পরিচালক (সেলস, মার্কেটিং, ল্যান্ড অ্যান্ড কাস্টমার সার্ভিস), ট্রপিক্যাল হোমস