একশনএইড বাংলাদেশের এক ওয়েবিনারে বক্তারা গ্রামীণ কিশোর-কিশোরীদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা এবং পুষ্টি নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
গতকাল সোমবার ‘গ্রামীণ কিশোর-কিশোরীদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং পুষ্টিসেবা নিশ্চিতকরণ: এমএমডব্লিউডব্লিউ প্রকল্পের অভিজ্ঞতা’ শীর্ষক এই ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) সাহান আরা বানু। তিনি বলেন, গ্রামীণ কিশোর-কিশোরীদের যৌন ও প্রজনন স্বাস্থ্য এবং পুষ্টিসেবা নিশ্চিতকরণের জন্য একশনএইড বাংলাদেশের প্রস্তাব অনুসারে বিদ্যালয়গামী কিশোর-কিশোরীদের সুবিধামতো সময়ে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রে ফ্লেক্সি সময় চালু করার বিষয়টি সরকার গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবে।
ওয়েবিনারে সভাপতিত্ব করেন একশনএইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ফারাহ কবির। তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যের আলোকে উক্ত সেবা নিশ্চিতকরণে কিশোর-কিশোরী ও তাদের মা–বাবাকে সচেতন করার জন্য সরকারি-বেসরকারি সমন্বয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
ওয়েবিনারে প্রকল্পের কার্যক্রম উপস্থাপনা করেন এমএমডব্লিউডব্লিউ প্রকল্পের সমন্বয়কারী শওকত আকবর ফকির। বাংলাদেশে নেদারল্যান্ডস দূতাবাসের আর্থিক সহায়তায় পরিচালিত একশনএইড বাংলাদেশের মেকিং মার্কেট ওয়ার্ক ফর উইমেন (এমএমডব্লিউডব্লিউ) প্রকল্পের আওতায় গ্রামীণ কিশোর-কিশোরীদের প্রতিনিধি হিসেবে নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুন্দরগঞ্জের মোছা. রুহানী সুলতানা রজনীসহ সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট অন্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।