কর্ণফুলী দখল করে তৈরি হচ্ছে ‘ড্রাই ডক’-শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

প্রথম আলোয় প্রকাশিত এই প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে কর্ণফুলী ড্রাই ডক কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃপক্ষ

২৪ সেপ্টেম্বর প্রথম আলোর প্রথম পৃষ্ঠায় ‘কর্ণফুলী দখল করে তৈরি হচ্ছে ড্রাই ডক’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কর্ণফুলী ড্রাই ডক কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ রশিদ। এম এ রশিদের পক্ষে তাঁর আইনজীবী মুহাম্মদ মিজানুর রহমান এ বিষয়ে আইনি নোটিশে ওই প্রতিবাদ তুলে ধরেছেন।

সাড়ে চার পৃষ্ঠার প্রতিবাদপত্রে ২০১৫ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত কোন কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ড্রাই ডক গড়ে উঠেছে, তা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, এম এ রশিদের প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামের ডেপুটি কমিশনারের কাছ থেকে ৯৯ বছরের জন্য ইজারা নেওয়া জমিতে ড্রাই ডক এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির অনুমতি পাওয়ার পর চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও  বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির কাছ থেকে জমি ইজারা পায়। বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিবেশগত প্রভাব মূল্যায়নও হয়েছে। সব ধরনের আনুষ্ঠানিকতা মেনে ড্রাই ডক করা হচ্ছে। নোটিশে আরও বলা হয়েছে, প্রথম আলোতে প্রকাশিত সংবাদ মিথ্যা। এই সংবাদ করা হয়েছে এম এ রশিদের সুনাম ক্ষুণ্ন করার জন্য।

প্রতিবেদকের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবেদনে যে তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে, তা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে পাওয়া। প্রতিবেদনে এম এ রশিদের বক্তব্য স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এই প্রতিবেদন কারও সুনাম ক্ষুণ্ন করার জন্য প্রকাশ করা হয়নি।