স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা দিলেন সেনাপ্রধান

স্বাধীনতাযুদ্ধে সেনাবাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত ও অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য এবং তাঁদের নিকটাত্মীয়দের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ঢাকা সেনানিবাস, ১ ডিসেম্বরছবি: আইএসপিআর

স্বাধীনতাযুদ্ধে সেনাবাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত ও অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য এবং তাঁদের নিকটাত্মীয়দের সংবর্ধনা দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এ সময় তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২৪ উদ্‌যাপন উপলক্ষে আজ রোববার ঢাকা সেনানিবাসের ‘আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে’ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

স্বাধীনতাযুদ্ধে সেনাবাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত ও অন্যান্য বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য এবং তাঁদের নিকটাত্মীয়দের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তাঁদের হাতে উপহার তুলে দেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ঢাকা সেনানিবাস, ১ ডিসেম্বর
ছবি: আইএসপিআর

এ সময় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শান্তিকালীন সময়ে বিভিন্ন বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৫ জন সেনাবাহিনী পদক (এসবিপি), ৫ জন অসামান্য সেবা পদক (ওএসপি) ও ১৮ জন বিশিষ্ট সেবা পদকপ্রাপ্ত (বিএসপি) সেনাসদস্যকে পদক পরিয়ে দেন সেনাপ্রধান।

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ২০২৩-২৪ অর্থবছরে শান্তিকালীন সময়ে বিভিন্ন বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ সেনাসদস্যদের পদক পরিয়ে দেন। ঢাকা সেনানিবাস, ১ ডিসেম্বর
ছবি: আইএসপিআর

অনুষ্ঠানের শুরুতে খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের মহান মুক্তিযুদ্ধকালীন বীরত্বগাথা এবং শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের প্রশংসনীয় কর্মকাণ্ডের সারসংক্ষেপ তুলে ধরা হয়। দেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্যদের অবদানকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে প্রতিবছর সেনাসদর এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে খেতাবপ্রাপ্ত ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সেনাসদস্য, তাঁদের নিকটাত্মীয়, ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা ও সেনাসদস্য, আমন্ত্রিত অতিথি এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন।