মাস্ক পরে অন্যের ভোট দিতে এসে ধরা খেলেন একজন
জাল ভোট দিতে এসে আবু সাঈদ (৩৮) নামের এক যুবক গ্রেপ্তার হয়েছেন। পরে তাঁকে ভ্রাম্যমাণ আদালত সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। এই আদালত পরিচালনা করেন বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শারমিন আক্তার। সাজার পর তাঁকে পুলিশ বগুড়ার কারাগারে পাঠিয়ে দিয়েছে।
আবু সাঈদের বাড়ি বগুড়ার শেরপুর উপজেলার বাংড়া গ্রামে। তিনি শেরপুর পৌরসভা নির্বাচনে শহরের ডি জে হাইস্কুল উত্তর ভবনে জাল ভোট দিতে আসেন সকাল নয়টায়।
এই ভোটকেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার উপজেলা রিসোর্স সেন্টার ইন্সট্রাক্টর ছায়েদুল রহমান। তিনি বলেন, আবু সাঈদ অন্য একজনের ভোট দিতে এসেছিলেন। তাঁর মুখে মাস্ক ছিল। বুথের প্রার্থীর এজেন্টদের সন্দেহ হয় যে তিনি ভোটার নন। পরে তাঁদের সন্দেহ সত্য হয়।
এ সময় আবু সাঈদকে উপস্থিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে আবু সাঈদ স্বীকার করেন, তিনি পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের একজন কাউন্সিলর প্রার্থীর পক্ষে ভোট দিতে এসেছিলেন। তিনি আসলে শেরপুর পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার নন।