মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ১০১ জনকে নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে টেকনাফে স্থানান্তর
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে চলমান সংঘাতের জেরে পালিয়ে এসে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে সীমান্তে আশ্রয় নেওয়া দেশটির বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) ও সেনাবাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ১০১ জনকে টেকনাফের হ্নীলায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমের তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে তাঁদের টেকনাফের হ্নীলায় নেওয়া হয়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) কয়েকজন কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। পালিয়ে আসাদের মধ্যে ২২৮ জনকে তুমব্রু সরকারি বিদ্যালয়ে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল।
বিজিবি জানিয়েছে, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ব্যক্তিদের স্বদেশ প্রত্যাবাসন সুবিধাজনক করতে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম থেকে টেকনাফের হ্নীলায় স্থানান্তর করা হয়েছে। গতকাল ঢাকায় এক আন্ত মন্ত্রণালয়ের সভায় পালিয়ে আসাদের সমুদ্রপথে ফেরত পাঠানোর কথা হয়েছে। ফেরত পাঠানোর সব কার্যক্রম পরিচালনা করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সমুদ্রপথে ফেরত পাঠানো হলে টেকনাফের দিক থেকে সবচেয়ে সুবিধাজনক হতে পারে। এ জন্য ঘুমধুমের আশ্রয় দেওয়া বিজিপি, সেনাবাহিনী, ইমিগ্রেশন ও পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের হ্নীলার কোনো একটি বিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়েছে।
ঘুমধুম নয়াপাড়া এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ঘুমধুমের তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় বিজিবির তিনটি বড় গাড়ি আসে। এসব গাড়িতে ১০১ জনকে টেকনাফের হ্নীলায় নেওয়া হয়।
বিজিবি সূত্রে জানা যায়, গত সোম ও মঙ্গলবার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের তুমব্রু লেফট ক্যাম্প ও ঢেঁকিবনিয়া সীমান্তচৌকিতে রাখাইন রাজ্যের বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সঙ্গে বিজিপি ও সেনাবাহিনীর তীব্র লড়াই হয়েছে। এতে আরাকান আর্মি মিয়ানমার সরকারের দুটি স্থাপনা দখল করে নিয়েছে। এর আগে ৪ ফেব্রুয়ারি আরাকান আর্মি তুমব্রু রাইট ক্যাম্প দখল করে নেয়। আরাকান আর্মির সঙ্গে লড়াইয়ে টিকতে না পেরে তিনটি স্থাপনার বিজিপি ও সেনাবাহিনীর বিভিন্ন সংস্থার ৩২৮ জন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে ও উখিয়ায় পালিয়ে আসেন। পরে আরও দুজন পালিয়ে এসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৩০ জনে। এর মধ্যে ঘুমধুমে ২২৮ জনকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের খাওয়া ও চিকিৎসাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
বিজিবি জানিয়েছে, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ব্যক্তিদের স্বদেশ প্রত্যাবাসন সুবিধাজনক করতে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম থেকে টেকনাফের হ্নীলায় স্থানান্তর করা হয়েছে। গতকাল ঢাকায় এক আন্তমন্ত্রণালয়ের সভায় পালিয়ে আসাদের সমুদ্র পথে ফেরত পাঠানোর কথা হয়েছে। ফেরত পাঠানোর সব কার্যক্রম পরিচালনা করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সমুদ্রপথে ফেরত পাঠানো হলে টেকনাফের দিক থেকে সবচেয়ে সুবিধাজনক হতে পারে। এ জন্য ঘুমধুমের আশ্রয় দেওয়া বিজিপি, সেনাবাহিনী, ইমিগ্রেশন ও পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যদের হ্নীলার কোনো একটি বিদ্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়েছে।
ঘুমধুম নয়াপাড়া এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ঘুমধুমের তুমব্রু সরকারি প্রাথমিক প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় বিজিবির তিনটি বড় গাড়ি আসে। এসব গাড়িতে ১০১ জনকে টেকনাফের হ্নীলায় নেওয়া হয়।
বিজিবি সূত্রে জানা যায়, গত সোম ও মঙ্গলাবার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের তুমব্রু লেফট ক্যাম্প ও ঢেঁকিবনিয়া সীমান্তচৌকিতে রাখাইন রাজ্যের বিদ্রোহী আরাকান আর্মির সঙ্গে বিজিপি ও সেনাবাহিনীর তীব্র লড়াই হয়েছে। এতে আরাকান আর্মি মিয়ানমার সরকারের দুটি স্থাপনা দখল করে নিয়েছে। এর আগে ৪ ফেব্রুয়ারি আরাকান আর্মি তুমব্রু রাইট ক্যাম্প দখল করে নেয়। আরাকান আর্মির সঙ্গে লড়াইয়ে টিকতে না পেরে তিনটি স্থাপনার বিজিপি ও সেনাবাহিনীর বিভিন্ন সংস্থার ৩২৮ জন সদস্য নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে ও উখিয়ায় পালিয়ে আসেন। পরে আরও দুজন পালিয়ে এসে সেই সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৩০ জনে। এর মধ্যে ঘুমধুমে ২২৮ জনকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের খাওয়া ও চিকিৎসাসহ সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।