২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন দেখতে ক্লিক করুন
মূল সাইট দেখতে ক্লিক করুন

পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যু, গ্রেপ্তার মাইন্ড এইডের আরেক মালিক

আনিসুল করিম

জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) আনিসুল করিম হত্যা মামলায় ফাতেমা বেগম নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। পুলিশ তাঁকে মাইন্ড এইড হাসপাতালের অন্যতম মালিক ও কথিত চিকিৎসক বলে জানিয়েছে।

আরও পড়ুন

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে ফাতেমা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির মালিক ও পরিচালক মুহাম্মদ নিয়াজ মোর্শেদসহ এই মামলায় ১২ জন গ্রেপ্তার হলেন।

পুলিশ কর্মকর্তা আনিসুল করিমকে হত্যার অভিযোগে মাইন্ড এইড হাসপাতালের গ্রেপ্তার হওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
ছবি: সাবিনা ইয়াসমিন

মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা ও পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ফাতেমা বেগমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আগামীকাল শুক্রবার আদালতে রিমান্ড আবেদন করা হবে। আজ দুপুরে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে ফাতেমা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

আরও পড়ুন

মানসিক সমস্যায় ভুগে গত সোমবার আদাবরের মাইন্ড এইড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন আনিসুল। ভর্তির পর কয়েক মিনিটের মধ্যেই মারা যান তিনি। পরিবারের অভিযোগ, ভর্তির পরপর হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করেছেন। সিসিটিভি ফুটেজেও দেখা গেছে, পুলিশ কর্মকর্তাকে ভর্তির পরই একটি কক্ষে নিয়ে হাসপাতালটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মারধর করছেন। সোমবার রাতে আনিসুল করিমকে হত্যার অভিযোগে তাঁর বাবা বাদী হয়ে আদাবর থানায় একটি মামলা করেছেন।

আরও পড়ুন

আনিসুল করিমের ভাই রেজাউল করিম জানিয়েছেন, পারিবারিক কারণে তাঁর ভাই মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। ওই দিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাঁকে নিয়ে মাইন্ড এইড হাসপাতালে যান তাঁরা।

আরও পড়ুন

যখন ভর্তির ফরম পূরণ করছিলেন, তখন কয়েকজন কর্মচারী তাঁকে দোতলায় নিয়ে যান। এর কিছুক্ষণ পর তাঁদের জানানো হয়, আনিসুল অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন। এরপর তাঁরা তাঁকে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।

আরও পড়ুন