২৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজন দেখতে ক্লিক করুন
মূল সাইট দেখতে ক্লিক করুন

মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট নিয়োগ অনিয়মে দায়িদের শাস্তি দাবি

করোনায় আক্রান্ত রোগীর চিকিৎসা সেবা নিশ্চিতে ১৮৩ জন মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট নিয়োগে অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পেশায় প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

গতকাল বৃহস্পতিবার এক যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এসোসিয়েশন (বিএমটিএ) এর সভাপতি আলমাছ আলী খান, মহাসচিব মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন খান, স্বাধীনতা মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদ (স্বামেপ) এর মহাসচিব শাহ আলম খান পারভেজ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ(এমট্যাব) এর সভাপতি একেএম মূসা লিটন, মহাসচিব বিপ্লব-উজ্জামান বিপ্লব, সম্মিলিত মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট পরিষদের সভাপতি জহিরুল ইসলাম সরকার, মহাসচিব আওলাদ হোসেন খান, বেকার এন্ড প্রাইভেট সার্ভিস মেডিকেল এসোসিয়েশন (বিপিএসএমটিএ) এর সভাপতি শফিকুল ইসলাম মহাসচিব সিরাজুল ইসলাম এ দাবি জানান।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রায় ২৫ হাজার বেকার মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট রয়েছে দেশে, করোনার প্রাদুর্ভাব দেখা দেওয়ার সাথে সাথে করোনা রোগীর নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষার কাজে অংশ নেওয়ার জন্য বেকার মেডিকেল টেকনোলজিষ্টরা স্বাস্থ্য বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার আবেদন করেছেন। কিন্তু তাদের কাউকে কিছু না জানিয়ে অস্থায়ী ও মাস্টার রোলে ১৮৩ জন মেডিকেল টেকনোলজিষ্টকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মেডিকেল টেকনোলজিস্ট পদে নিয়োগবিধির পরিপন্থী।

সংগঠনের নেতারা বলেন, `প্রচলিত নিয়োগ বিধিমালায় মেডিকেল টেকনোলজিষ্টদের অস্থায়ী/মাস্টার রোলে নিয়োগ দেওয়ার কোন বিধান নাই। উল্লেখিত ৮৩ জন মেডিকেল টেকনোলজিষ্টকে কোন হাসপাতালে, কি প্রক্রিয়ায়, কোন কর্তৃপক্ষ, কি কি শর্তে, কোন তারিখে অস্থায়ী/ অস্থায়ী/মাস্টাররোলে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগের কেউ তা বলছেন না। আমরা মনে করি সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াটি অসচ্ছ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, ব্যক্তিস্বার্থে আর্থিক লেনদেন হয়েছে যা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। আমরা এ ধরনের কাজের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ জানাচ্ছি।'