কিনব্রিজ হচ্ছে পদচারী-সেতু

>সিলেট নগরকে দুই ভাগ করেছে সুরমা নদী। উত্তর ও দক্ষিণ পাড়ের বাসিন্দাদের যোগাযোগের জন্য ব্রিটিশ আমলে ১৯৩৩ সালে নির্মাণ করা হয়েছিল কিনব্রিজ। দৃষ্টিনন্দন সেতুটি নির্মাণকাজ শেষে ১৯৩৬ সালে চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। আসাম প্রদেশের তৎকালীন গভর্নর মাইকেল কিনের নামে এই সেতুর নামকরণ হয় কিনব্রিজ। দিনে দিনে সেতুটি দেশে ও বিদেশে সিলেটের প্রতীক হয়ে ওঠে। তবে দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় সেতুটি যান চলাচলের একেবারেই অনুপযোগী হয়ে পড়ে। সংস্কারের জন্য ১ সেপ্টেম্বর থেকে কিনব্রিজ দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করা হয়। ব্রিজকে সুরক্ষায় নতুন প্রস্তাব দিয়েছে সিটি করপোরেশনের প্রকৌশল বিভাগ। আর সেটি হলো ঐতিহ্যবাহী এই স্থাপনাকে পদচারী–সেতুতে রূপান্তর করা। এই প্রস্তাব পাস হলে কিনব্রিজ হবে দেশের মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘ পদচারী–সেতু।
কিনব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছিল ১৯৩৩ সালে।
কিনব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছিল ১৯৩৩ সালে।
আসাম প্রদেশের তৎকালীন গভর্নর মাইকেল কিনের নামে এই সেতুর নামকরণ হয় কিনব্রিজ।
আসাম প্রদেশের তৎকালীন গভর্নর মাইকেল কিনের নামে এই সেতুর নামকরণ হয় কিনব্রিজ।
কালের বিবর্তনে সেতুটি দেশে ও বিদেশে সিলেটের প্রতীক হয়ে ওঠে।
কালের বিবর্তনে সেতুটি দেশে ও বিদেশে সিলেটের প্রতীক হয়ে ওঠে।
এই সেতুতে চলাচল শুরু হয়েছিল ১৯৩৬ সালে।
এই সেতুতে চলাচল শুরু হয়েছিল ১৯৩৬ সালে।
কিনব্রিজ সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে এখানে বন্ধ রয়েছে যান চলাচল।
কিনব্রিজ সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে এখানে বন্ধ রয়েছে যান চলাচল।
লোহার কাঠামোর কিনব্রিজটি নির্মাণের পর মুক্তিযুদ্ধের সময় এক দফা সংস্কার হয়েছিল।
লোহার কাঠামোর কিনব্রিজটি নির্মাণের পর মুক্তিযুদ্ধের সময় এক দফা সংস্কার হয়েছিল।
কিনব্রিজটি সিলেটের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করছে।
কিনব্রিজটি সিলেটের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ও ঐতিহ্য বহন করছে।
কিনব্রিজের পাশে আছে আরেক ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন আলী আমজাদের ঘড়ি।
কিনব্রিজের পাশে আছে আরেক ঐতিহ্যবাহী নিদর্শন আলী আমজাদের ঘড়ি।