জীবনযাপন ডেস্ক
আদনান আল রাজীবের কাছের বন্ধু নির্মাতা আশফাক নিপুণ। বন্ধুর বিয়েতে তাঁর সঙ্গে ছিলেন সংগীতশিল্পী স্ত্রী এলিটা করিম। দাওয়াত কার্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী প্যাস্টেল রঙের পোশাক পরে এসেছিলেন এই দম্পতি। দুটি পোশাকেরই ডিজাইনার সাফিয়া সাথী।
স্ত্রী অবন্তী ও ছেলে জায়ানকে নিয়ে এসেছিলেন অভিনেতা সিয়াম আহমেদ। চাপা সাদা প্যান্টের সঙ্গে সাদা শার্টের ওপর ডার্ক কফি কালারের কোট পরেছিলেন সিয়াম, অবন্তী সেজেছিলেন বেগুনি রঙে।
অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা এসেছিলেন হালকা গোলাপি শাড়ি পরে। তাঁর ডানে সিনেমাটোগ্রাফার তাহসিন রহমান, বাঁয়ে নির্মাতা আবরার আতহার।
অভিনেত্রী সাবিলা নূর এসেছিলেন লেহেঙ্গা পরে। তাঁর স্বামী নেহাল সুনন্দ তাহের পরেছিলেন পাঞ্জাবির ওপর শ্রাগ।
কেউ যেন কারও চেয়ে কম যান না! শাড়ি আর লেহেঙ্গায় দারুণ ছয় অতিথি। অভিনেত্রী সুনেরাহ্, সংগীতলিশল্পী এলিটা করিম, কস্টিউম ডিজাইনার আনিকা জাহিন, অভিনেত্রী সম্প্রীতি এককথায় নজরকাড়া।
নিজের নকশা করা ফুলেল লেহেঙ্গা পরে এসেছিলেন ডিজাইনার সাফিয়া সাথী। হলুদের আয়োজনে মেহজাবীন সাফিয়ার নকশা করা পোশাক পরেছিলেন বলে শোনা যাচ্ছে।
এক ফ্রেমে তিন তিশা, তিনজনই শাড়িতে। বাঁ থেকে হালকা গোলাপি রঙে অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা, চাপা সাদা শাড়িতে তিশাস বিউটি হাবের সিইও ফারহানা সামাদ তিশা ও পেঁয়াজ রঙের শাড়িতে অভিনেত্রী তানজিন তিশা।
পুরোনো হেয়ার স্টাইলে গায়িকা ও অভিনেত্রী জেফার রহমান এসেছিলেন মিন্ট গ্রিন শাড়িতে।
বিয়েবাড়ির সাজে বিশেষভাবে নজর কাড়লেন অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ। দাওয়াতের ড্রেস কোড মেনে বাংলার ঐতিহ্য ও আভিজাত্য ধরে পেটানো কাজের জামদানি শাড়ি পরেছিলেন ফারিণ। উঁচু গলার স্লিভলেস ব্লাউজের সঙ্গে কানে পরেছিলেন ভারী দুল।
ফ্যাশন হাউস আনজারার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নওরিন ইরা এসেছিলেন প্যাস্টেল শেডের ফুলেল গাউন পরে। সঙ্গে ছিল ইলোর–এর গয়না।
হালকা গোলাপি মসলিন শাড়িতে সেজেছিলেন অভিনেত্রী তমা মির্জা। চোখে সানগ্লাস আর কানে ভারী ঝুমকা।
হালকা সবুজ লেহেঙ্গা পরেছিলেন সুনেরাহ্ বিনতে কামাল। তাঁর পোশাকে ছিল পুঁতির কাজের নকশা। গলায় চোকার, সঙ্গে ম্যাচিং কানের দুল।
অভিনেত্রী সাবিলা নূরের রোজ গোল্ড লেহেঙ্গা ছিল পাইপিং ও চুমকির কাজে ঠাসা।
ছবি: তারকাদের ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে নেওয়া