মধুর প্রতি মানুষের আসক্তি কেবল মিষ্টি স্বাদের জন্যই না, এর অসাধারণ ঔষধি গুণের কারণেও।
শিশুর জন্মের পর অনেকে তার মুখে মধু তুলে দেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নবজাতকের মুখে মধু দেওয়ার যে রীতি চালু আছে, সেটি বিপজ্জনক।
মধুর মধ্যে পোলেন বা রেণু থাকে। পোলেন থেকে অ্যালার্জি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
এতে শরীরের জিআই ট্রাকে (খাবার মুখ থেকে মলদ্বারে নেওয়ার যে পথ) ইনফেকশনের আশঙ্কা থাকে।
প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বেশি থাকে বলে তাঁরা লড়াই করতে পারেন। তবে নবজাতক সেটি পারে না।
এক বছর পর শিশুকে অল্প করে মধু খাইয়ে দেখে নিতে পারেন তার কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না।
কিশোর বা প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে এক-দুই চামচের বেশি মধু খাওয়া উচিত না।
মধু মস্তিষ্ক গঠন ও নার্ভ রিল্যাক্সেশনে বেশ কাজ করে। ভালো ঘুম হতে সাহায্য করে।
শিশু হোক বা বয়স্ক, অকারণে মধু না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদেরা।