জীবনযাপন ডেস্ক
আয়রন-সমৃদ্ধ খাবার হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে। আর আয়রন–জাতীয় খাবারের সঙ্গে ভিটামিন সি বা লেবুজাতীয় খাবার খেলে আয়রন ভালো শোষিত হয়।
বিটরুট লাল রক্তকণিকা উৎপাদনে সাহায্য করে। জুস, সালাদ বা স্যুপ বানিয়ে খেলে সহজে হজম হবে ও রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়বে।
বিভিন্ন ধরনের বাদাম ও বীজ, বিশেষ করে কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, সূর্যমুখী ফুলের বীজ প্রচুর আয়রন ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানে সমৃদ্ধ। এসব হালকা ভেজে খেতে পারেন। বাদাম দিয়ে বাটার বা স্মুদি বানিয়েও খাওয়া যায়।
ডার্ক চকলেটে আছে প্রচুর আয়রন ও ফ্ল্যাভোনয়েড। প্রতিদিন ছোট এক টুকরা ডার্ক চকলেট আপনার দিনের আয়রনের চাহিদা মেটাবে।
আপেলও আয়রন–সমৃদ্ধ। টাটকা আপেল ধুয়ে খেয়ে ফেলুন। জুস বানিয়ে খান। ফালুদা বা ফ্রুট সালাদেও যোগ করতে পারেন।
প্রাকৃতিক মিষ্টি ও ‘এনার্জি বার’ হিসেবে নামডাক আছে খেজুরের। ধুয়ে চিবিয়ে খান। উষ্ণ গরম দুধে ভিজিয়ে, জুস বানিয়ে বা ফালুদায় মিশিয়েও খেতে পারেন।
মিষ্টিকুমড়ার বীজ আয়রন ও জিঙ্ক–সমৃদ্ধ। সামান্য ভেজে, স্মুদি বানিয়ে বা সালাদে মিশিয়ে খেতে পারেন।
রেড মিটও আয়রনসমৃদ্ধ। গরু বা খাসির পাতলা মাংসের পিস গ্রিল করে বা সবজি দিয়ে রান্না করে খেতে পারেন।
বিভিন্ন ধরনের ডাল আয়রনের ভালো প্রকৃতিক উৎস। স্বাভাবিক ডালের পাশাপাশি স্যুপ, সালাদসহ রান্না করেও খেতে পারেন।
বেদানা, ডালিম বা আনার আয়রন ও ভিটামিন সি–সমৃদ্ধ ফল। শুধুই এর দানা তো খাবেনই, জুস বানিয়ে বা দইয়ের সঙ্গে মিশিয়েও খেতে পারেন।
সূত্র: হেলথ লাইন