এখন পেয়ারার মৌসুম। দামে কম এই ফলের পুষ্টিগুণও খুব ভালো।
পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়, যা কমলালেবুর চেয়েও কয়েক গুণ বেশি।
শক্তিশালী অ্যান্টি–অক্সিডেন্টসমৃদ্ধ পেয়ারাপাতার জুস গ্যাস্ট্রাইটিসের সমস্যায় উপকারী।
আছে যথেষ্ট পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ফলিক অ্যাসিড ও নিকোট্রিন অ্যাসিড।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেয়ারা বেশ কাজে দেয়।
এটি রক্তসঞ্চালন ঠিক রাখে ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে হৃদ্রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা পেয়ারা খেতে পারেন।
জটিল শর্করা ও তন্তুসমৃদ্ধ পেয়ারা রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
পেয়ারায় আছে ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স।
পেয়ারা ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং এই ফলের রস সর্দি-কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য ও আমাশয়সহ পেটের অসুখ সারাতে পারে।