বাড়িঘর ছাড়ার পরও হামলার শিকার গাজাবাসী

গাজার উত্তরাঞ্চলে হামাসের বিরুদ্ধে স্থল অভিযান শুরুর আগে সেখানে বসবাসকারী বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের সরে যেতে বলেছিল ইসরায়েল। তবে ইসরায়েলের হুমকিতে ফিলিস্তিনিদের অনেকে গাজার দক্ষিণাঞ্চলে সরে গিয়েও বোমা হামলা থেকে বাঁচতে পারেনি। গতকাল শনিবার গাজার দক্ষিণাঞ্চলের একটি চারতলা ভবনে বিমান হামলা হলে বেশ কয়েকজন হতাহত হন। ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়াদের উদ্ধারে এগিয়ে আসেন অন্য ফিলিস্তিনিরা। গাজায় ২৩ লাখ মানুষের বসবাস। সেখানকার বাসিন্দাদের জন্য এখন পর্যন্ত কোনো সহায়তা পৌঁছায়নি। সেখানে চিকিৎসাসামগ্রী এবং হাসপাতাল চালানোর জ্বালানিও ফুরিয়ে আসছে। গাজাবাসীর দুর্ভোগ নিয়ে এ ছবির গল্প।

ইসরায়েলি বিমান হামলায় ধসে পড়া একটি ভবনে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছেন এক ফিলিস্তিনি, গাজার খান ইউনিস এলাকা, ১৪ অক্টোবর
 ছবি: এএফপি
বিমান হামলার পর এক শিশুকে বুকে নিয়ে নিরাপদে সরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন এক ব্যক্তি
ধ্বংসাবশেষের নিচে কেউ আটকে আছেন কি না, তা জানার চেষ্টা করছেন কয়েকজন ফিলিস্তিনি। ইসরায়েলি বিমান হামলায় ভবন ধ্বংসের পর তোলা
শুরু হয়েছে বিমান হামলা। সেখান থেকে বাঁচতে ঘরবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ জায়গায় সরে যাচ্ছেন কয়েকজন ফিলিস্তিনি
ফিলিস্তিনিদের কেউ কেউ ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে ঘরবাড়ি ছেড়ে খান ইউনিস এলাকায় জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুলে আশ্রয় নিয়েছেন
রুটি কিনতে দোকানের সামনে অপেক্ষা করছেন ফিলিস্তিনিরা
পাত্রে পানি ভরতে ফিলিস্তিনিদের অপেক্ষা
ইসরায়েলি বিমান হামলায় আহত ফিলিস্তিনিদের উদ্ধার করা হচ্ছে
বিমান হামলায় আহত এক শিশুকে খান ইউনিসের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে
হামলায় বিধ্বস্ত একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপ থেকে এক ছোট শিশুর লাশ উদ্ধার করা হচ্ছে
ইসরায়েলি হামলার পর ধ্বংসস্তূপে কেউ আটকে আছে কি না, তা খোঁজা হচ্ছে