বিশ্ববাসীর নজরে আসে মাচুপিচু

বিশ্বে প্রতিদিন নানা ঘটনা-দুর্ঘটনা ঘটে। উদ্ভাবন-উন্মোচন ঘটে অনেক কিছুর। জন্ম ও মৃত্যু হয় অনেকের। তবে কিছু বিষয় দাগ কাটে মানুষের মনে, স্থায়ীভাবে ঠাঁই পায় ইতিহাসে। তেমনই কিছু বিষয় নিয়ে আমাদের নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। আজ ২৪ জুলাই। ফিরে দেখা যাক উল্লেখযোগ্য কী ঘটেছিল এই দিনে। ‘অন দিস ডে: আ হিস্ট্রি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন ৩৬৬ ডেজ’ বই থেকে অনুবাদ করেছেন অনিন্দ্য সাইমুম

প্রাচীন ইনকা সভ্যতার অন্যতম নিদর্শন পেরুর মাচুপিচু

আন্দিজ পর্বতমালায় অবস্থিত পেরুর ইনকা সভ্যতার প্রাচীন নিদর্শন মাচুপিচু। যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষক হিরাম বিংহাম ১৯১১ সালের ২৪ জুলাই মাচুপিচুকে নতুন করে বিশ্বের নজরে নিয়ে আসেন। মাচুপিচু শব্দের অর্থ পুরোনো পাহাড়। ইনকা সম্রাট পাচাকুটির জন্য এখানে স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছিল। অঞ্চলটিতে স্পেনের অভিযানের পর পনেরো শতকের অনন্য নিদর্শন মাচুপিচু পরিত্যক্ত হয়। প্রতিবছর লাখ লাখ পর্যটক মাচুপিচুতে ঘুরতে যান।

হামবুর্গে ৮ দিন ধরে হামলা শুরু

তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। পাল্টাপাল্টি হামলা ও রক্তপাতে উত্তাল পুরো বিশ্ব; বিশেষ করে ইউরোপের অবস্থা বেশ শোচনীয়। ১৯৪৩ সালের এই দিনে জার্মানির হামবুর্গে আট দিন ধরে আকাশপথে হামলা শুরু করে ব্রিটিশ বাহিনী। হামলায় অংশ নেয় ব্রিটেনের সাত শতাধিক বোমারু বিমান।

অন্যদিকে, ১৯৪৪ সালের এই দিনে গঠন করা হয় ‘আজতেক ইগলস’ নামের একটি সামরিক স্কোয়াড্রন। মার্কিন সামরিক বাহিনীর বিশেষ এই শাখায় ছিল মেক্সিকোর ৩০০ সেনা। তাঁদের জাপানি সেনাদের বিরুদ্ধে লড়তে প্যাসিফিক ফ্রন্টে পাঠানো হয়েছিল।

মার্কিন পপ তারকা ও অভিনয়শিল্পী জেনিফার লোপেজ

জেনিফার লোপেজের জন্মদিন

জনপ্রিয় মার্কিন পপ তারকা ও অভিনয়শিল্পী জেনিফার লোপেজ। লাইট-ক্যামেরার জগতে জেলো নামেও পরিচিত তিনি। মার্কিন বিনোদনজগতে সবচেয়ে বেশি আয় করা শিল্পীদের একজন জেলো। আজ তাঁর জন্মদিন। ১৯৬৯ সালের ২৪ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর জন্ম। এই বয়সেও তিনি দিব্যি মঞ্চ, সিনেমা ও ব্যবসাক্ষেত্রে সমানতালে ব্যস্ত।

মনুষ্যসৃষ্ট বিভিন্ন কারণে বিশ্বের তাপমাত্রা ক্রমেই বাড়ছে

বৈশ্বিক তাপমাত্রা নিয়ে উদ্বেগ

বৈশ্বিক তাপমাত্রা নিয়ে ২০১৯ সালের ২৪ জুলাই একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, গত দুই হাজার বছরে বিশ্বের তাপমাত্রা কখনো বেড়েছে, কখনো কমেছে। তবে বিশ শতকে এসে বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছেছে। এ জন্য দায়ী করা হয়েছে মনুষ্যসৃষ্ট বিভিন্ন কারণকে। বলা হয়েছে, ক্রমেই বাড়তে থাকা তাপমাত্রার লাগাম টানতে না পারলে চরম ঝুঁকিতে পড়তে পারে বিশ্ব ও মানবসভ্যতা।