যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে বিশ্বের অন্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইরান। আজ রোববার এ আহ্বান জানায় ইরান। ওয়াশিংটন ইরানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের ঘোষণা দেওয়ার পর এ আহ্বান জানাল দেশটি।
এএফপির খবরে জানা যায়, তেহরানে এক সংবাদ সম্মেলনে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইদ খাতিবজাদেহ বলেন, ‘আমরা আশা করি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও বিশ্বের সব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের বেপরোয়া এই আচরণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে। সবাই এক সুরে কথা বলবে।’
ওয়াশিংটন জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা মেনে না চললে যেকোনো দেশকে এ রকম পরিণতি ভোগ করতে হবে।
‘আমরা আশা করি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও বিশ্বের সব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের বেপরোয়া এই আচরণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে। সবাই এক সুরে কথা বলবে।’সাইদ খাতিবজাদেহ, ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে বিশ্বের অন্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ইরান। আজ রোববার এ আহ্বান জানায় ইরান। ওয়াশিংটন ইরানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা কার্যকরের ঘোষণা দেওয়ার পর এ আহ্বান জানাল দেশটি।
এএফপির খবরে জানা যায়, তেহরানে এক সংবাদ সম্মেলনে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইদ খাতিবজাদেহ বলেন, ‘আমরা আশা করি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও বিশ্বের সব দেশ যুক্তরাষ্ট্রের বেপরোয়া এই আচরণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে। সবাই এক সুরে কথা বলবে।’
ওয়াশিংটন জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা মেনে না চললে যেকোনো দেশকে এ রকম পরিণতি ভোগ করতে হবে।
খাতিবজাদেহ বলেন, পুরো বিশ্ব বলছে কিছুই বদলায়নি। তিনি আরও বলেন, ‘মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর কল্পনার জগতে নিষেধাজ্ঞা ছিল। আমি বিশ্বাস করি, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এই দিনগুলো সবচেয়ে কঠিন।’
খাতিবজাদেহ ওয়াশিংটনকে বিচ্ছিন্ন অভিহিত করে বলেন, তারা ইতিহাসের ভুল দিকে অবস্থান করছে। তিনি বলেন, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী কাজ করলে ও বিদ্রোহ বন্ধ করলে যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ভুক্ত হতে পারবে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওর বক্তব্য অনুসারে আজ রোববার থেকেই জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে।
ইরানে ১৯৭৯ সালে ইসলামিক রেভল্যুশনের পর থেকে তেহরানের সঙ্গে ওয়াশিংটনের উত্তেজনাপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজ করছে।
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ২০১৮ সালের মে মাসে ইরানের সঙ্গে ছয় বিশ্বশক্তির করা পরমাণু চুক্তি থেকে একতরফাভাবে যুক্তরাষ্ট্র বেরিয়ে যায়। ইরানের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। এ ঘটনার পর দেশ দুটির মধ্যে সম্পর্কের আরও অবনতি হয়।