দেশে দেশে চন্দ্রগ্রহণ

শতাব্দীর দীর্ঘতম পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ প্রত্যক্ষ করছে বিশ্ববাসী। গত শুক্রবার রাতে প্রায় সব দেশ থেকেই এই চন্দ্রগ্রহণ দেখা গেছে। দীর্ঘতম এই পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণে স্থায়িত্ব ছিল ৬ ঘণ্টা ১৪ মিনিট। এই রাতে নিজ কক্ষপথে পৃথিবীর নিকটবর্তী স্থানে অবস্থান করায় অনেক জায়গা থেকে খালি চোখে মঙ্গল গ্রহকেও দেখা যায়।

বাংলাদেশে চন্দ্রগ্রহণটি দেখা যায় রাত সোয়া ১১টার দিকে, শেষ হয় ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে। অবশ্য কোথাও কোথাও আকাশ মেঘলা থাকায় চন্দ্রগ্রহণটি ভালোভাবে দেখা যায়নি। তবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ তুমুল আগ্রহ নিয়ে চন্দ্রগ্রহণটি প্রত্যক্ষ করেছে। রক্তিম চাঁদের ঠিক পাশে লোহিত মঙ্গলকে দেখে অভিভূত হয়েছে বিশ্ববাসী। দেশে দেশে চন্দ্রগ্রহণ কীভাবে প্রত্যক্ষ হয়েছে, নিচের ছবিগুলোতে সেটাই তুলে ধরা হলো—

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ শুরুর আগ মুহূর্ত। এথেন্স, গ্রিস। ছবি: রয়টার্স
চন্দ্রগ্রহণ চলাকালে রক্তিম চন্দ্র। কায়রো, মিসর। ছবি: রয়টার্স
শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদের পেছন থেকে চন্দ্রগ্রহণের দৃশ্য। আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাত। ছবি: রয়টার্স
শহীদদের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্যের ওপর দিয়ে চন্দ্রগ্রহণের অনিন্দ্যসুন্দর মুহূর্ত। বৈরুত, লেবানন। ছবি: রয়টার্স
চন্দ্রগ্রহণ দেখার অপেক্ষায় ছিলেন সাধারণ মানুষ। আম্মান, জর্ডান। ছবি: রয়টার্স
দেখে যেন মনে হচ্ছে বিদ্যুতের খুঁটির মাথায় হচ্ছে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। জেনিকা, বসনিয়া-হার্জেগোভিনা। ছবি: রয়টার্স
চন্দ্রগ্রহণ চলাকালে গ্রামের আকাশ। মিউনিখ, জার্মানি। ছবি: রয়টার্স
জেরুজালেমের আকাশে চন্দ্রগ্রহণ। ছবি: রয়টার্স
আমিরাতের জ্যোতির্বিদ সারা আল মুহহেরি টেলিস্কোপে পর্যবেক্ষণ করছেন পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ। আবুধাবি, সংযুক্ত আরব আমিরাত। ছবি: রয়টার্স