ব্যবহারকারীর অগোচরে কম্পিউটার থেকে তথ্য পাচার করে স্পাইওয়্যার
ব্যবহারকারীর অগোচরে কম্পিউটার থেকে তথ্য পাচার করে স্পাইওয়্যার

প্রযুক্তির এই দিনে: ১৬ অক্টোবর

প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হলো ‘স্পাইওয়্যার’ শব্দ

মাইক্রোসফটের ব্যবসার ধরনকে খোচা মেরে নেটওয়ার্ক–বিষয়ক সাময়িকী ইউজনেটের একটি নিবন্ধে ‘স্পাইওয়্যার’ শব্দ ব্যবহার করা হয়।

১৬ অক্টোবর ১৯৯৫
প্রথমবারের মতো ব্যবহৃত হলো ‘স্পাইওয়্যার’ শব্দ
নেটওয়ার্ক–বিষয়ক সাময়িকী ইউজনেটের একটি নিবন্ধে ‘স্পাইওয়্যার’ শব্দ ব্যবহার করা হয়। উইন্ডোজ ৯৫ অপারেটিং সিস্টেমের প্রোগ্রামিং সংকেত (সোর্স কোড) নিয়ে খোঁচা মেরে মজা করে স্পাইওয়্যার শব্দটি ওই নিবন্ধে লেখা হয়েছিল। মাইক্রোসফটের ব্যবসার ধরনকেও বোঝানো হয়েছিল স্পাইওয়্যার শব্দ দিয়ে।
এরপর ২০০০ সালের শুরুতে একটি ব্যক্তিগত ফায়ারওয়াল সফটওয়্যারে আনুষ্ঠানিক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্পাইওয়্যার শব্দটি ব্যবহার করা হয়। স্পাইওয়্যারকে সফটওয়্যারের একটি বিশেষ ধরন হিসেবে গণ্য করার শুরু এভাবেই।

গুপ্তচর বা স্পাইয়ের যে কাজ, বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে স্পাইওয়্যারের কাজও তেমন। এটি একধরনের ক্ষতিকর সফটওয়্যার, যেটির উদ্দেশ্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের কম্পিউটার থেকে তথ্য সংগ্রহ করে অন্যকে পাঠানো। ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ভঙ্গ করে স্পাইওয়্যার তথ্য সংগ্রহ করে।

১৬০৪ ছিল সেই সময়ে সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার

১৬ অক্টোবর ১৯৫৯
সিডিসি আনল ১৬০৪ কম্পিউটার
কন্ট্রোল ডেটা করপোরেশন (সিডিসি) তাদের ১৬০৪ মডেলের কম্পিউটার বাজারে আনে। স্পেরি র‌্যান্ড করপোরেশন থেকে বেরিয়ে উইলিয়াম নরিসের নেতৃত্বে সিডিস গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করার পর এটা ছিল প্রথম কম্পিউটার। সে সময়ে ১৬০৪ ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার। এর নকশা করেছিলেন সুপারকম্পিউটারের পথিকৃৎ সেমোর ক্রে। সিডিসিতে তাৎক্ষণিক (রিয়েল টাইম) উপাত্ত প্রক্রিয়া করা, আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করা, বড় আকারের বৈজ্ঞানিক সমস্যার সমাধান ও বাণিজ্যিক কিছু কাজের অ্যাপ্লিকেশন ছিল।