ওয়েবের অস্কার হিসেবে খ্যাত ওয়েবি অ্যাওয়ার্ডসের সহপ্রতিষ্ঠাতা টিফানি শ্লেইন জন্মগ্রহণ করেন।
বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল ইনকরপোরেটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন জন স্কালি।
৮ এপ্রিল ১৯৭০
ওয়েবি অ্যাওয়ার্ডসের সহপ্রতিষ্ঠাতা টিফানি শ্লেইনের জন্ম
ওয়েবের অস্কার হিসেবে খ্যাত ওয়েবি অ্যাওয়ার্ডসের সহপ্রতিষ্ঠাতা টিফানি শ্লেইন জন্মগ্রহণ করেন। টিফানি একাধারে চলচ্চিত্র নির্মাতা, শিল্পী ও লেখক। যুক্তরাষ্ট্রের একটি রেডিও অনুষ্ঠানে তাঁকে ইন্টারনেট পথিকৃৎ হিসেবেও অভিহিত করা হয়েছে। টিফানি শ্লেইন ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ডিজিটাল আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেসের প্রতিষ্ঠাতা। টিফানি ‘ক্লাউড চলচ্চিত্র’ নির্মাণ ধারণার প্রবর্তক। তাঁর উল্লেখযোগ্য প্রকাশনা হলো ব্রেইন পাওয়ার: ফ্রম নিউরনস টু নেটওয়ার্কস (২০১২) ও দ্য ট্রাইব: অ্যান আনঅর্থোডক্স ডিসকাশন কিট (২০০৬)।
৮ এপ্রিল ১৯৮৩
অ্যাপলের প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব নিলেন জন স্কালি
বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল ইনকরপোরেটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন জন স্কালি তৃতীয়। ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত তিনি অ্যাপলে একই পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। ১৯৮৭ সালে সিলিকন ভ্যালির সবচেয়ে বেশি বেতন পাওয়া নির্বাহী ছিলেন তিনি। তখন স্কালির বার্ষিক বেতন ছিল ১ কোটি ২ লাখ মার্কিন ডলার। জন স্কালি ১৯৭০ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত পেপসিকোর ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। পরে তিনি পেপসিকোর প্রেসিডেন্ট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন (১৯৭৭–১৯৮৩)। জন স্কালি বর্তমানে বেশ কিছু উচ্চপ্রযুক্তির স্টার্টআপ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করছেন। এগুলোর মধ্যে রয়েছে থ্রিসি ইন্টারঅ্যাকটিভ, জেটা গ্লোবাল, ইনফ্লেক্সশন পয়েন্ট, মোবিম, ওপেনপিক, এক্সটেন ক্রেডিট, পিভোট অ্যাক্যুইজিশন করপোরেশন, নেক্সটসোর্স ও ওয়ার্ল্ডমেট।
অ্যাপলের সিইও থাকাকালীন ডিজিটাল ডায়েরি মতো যন্ত্রের নামকরণ করেন ‘পারসোনাল ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্ট (পিডিএ)’। বিশ্বে ইলেকট্রনিক পণ্যের সবচেয়ে বড় মেলা কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক শো বা সিইএস নামকরণও করেন জন স্কালি।