১৯৭৯ সালে বাজারে আনা টিডিকের ডি–৬০ অডিও ক্যাসেট
১৯৭৯ সালে বাজারে আনা টিডিকের ডি–৬০ অডিও ক্যাসেট

প্রযুক্তির এই দিনে: ৭ ডিসেম্বর

জাপানে টিডিকের প্রতিষ্ঠা

কেনজো সাইতো জাপানি বহুজাতিক ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা টিডিকে প্রতিষ্ঠা করেন।

৭ ডিসেম্বর ১৯৩৫
টিডিকের প্রতিষ্ঠা
কেনজো সাইতো জাপানি বহুজাতিক ইলেকট্রনিক পণ্য নির্মাতা টিডিকে প্রতিষ্ঠা করেন। টিডেকে ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ এবং রেকর্ডিং ও তথ্য ধারণের যন্ত্র প্রস্তুত করে থাকে। টিডিকের উদ্দেশ্য হলো, সৃজনশীলতার মধ্য দিয়ে সংস্কৃতি ও শিল্পে অবদান রাখা। টোকিও ডেংকি কাজাকুর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো টিডিকে। এই নামের ইংরেজিতে টোকিও ইলেকট্রিক কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি।

টোকিওতে টিডিকের পুরোনো সদর দপ্তর

বর্তমানে টিডিকে ইলেকট্রনিকস যন্ত্রাংশ, পাওয়ার সাপ্লাই ও সেন্সর প্রস্তুত করে। আগে প্রতিষ্ঠানটি ক্যাসেট, সিডি, ডিভিডি ও ব্লু–রে ডিস্ক প্রস্তুত করত। একসময় ফিতার অডিও ক্যাসেটের জন্য বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা পেয়েছিল টিডিকে। জাপানের রাজধানী টোকিওতে টিডিকের সদর দপ্তর। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী টিডিকের কর্মীর সংখ্যা ১ লাখ ২ হাজার ৮৮৩ জন।

টেলিভিশন সম্প্রচারে রিপ্লের উদ্ভাবক টনি ভার্না (২৬ নভেম্বর ১৯৩৩–১৮ জানুয়ারি ২০১৫)

৭ ডিসেম্বর ১৯৬৩
টিভিতে সরাসরি সম্প্রচারে প্রথমবারের মতো রিপ্লে
যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি–নেভির মধ্যে একটি ফুটবল ম্যাচ সম্প্রচারের সময় প্রথমবারের তাৎক্ষণিক রিপ্লে দেখায় সিবিএস টেলিভিশন। সিবিএসের স্পোর্টস ডিরেক্টর অ্যান্থনি (টনি) এফ ভার্না সরাসরি সম্প্রচারের সময় ভিডিও টেপ মেশিন ব্যবহার করে কিছুক্ষণ আগে দেখানো ভিডিও আবার দেখানোর (ইনস্ট্যান্ট রিপ্লে) কৌশল উদ্ভাবন করেন।

ন্যাপস্টারের একটি কার্ড

৭ ডিসেম্বর ১৯৯৯
ন্যাপস্টারের বিরুদ্ধে রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকার মামলা
দ্য রেকর্ডিং ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন অব আমেরিকা (আরআইএএ) মিউজিক ফাইল ভাগাভাগির (শেয়ারিং) অনলাইন সেবা ন্যাপস্টারের বিরুদ্ধে মামলা করে। অভিযোগে বলা হয়, ন্যাপস্টার রেকর্ড কোম্পানিগুলো কোটি কোটি টাকার ব্যবসা লোপাট করছে। এর কয়েক মাস আগে শন ফ্যানিং শন পার্কার ও জন ফ্যানিংকে সঙ্গে নিয়ে পিয়ার–টু–পিয়ার ফাইল শেয়ারিংয়ের ন্যাপস্টার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ন্যাপস্টার চালু হওয়ার পর লাখ লাখ ব্যবহারকারী এমপিথ্রি ফরম্যাটে কপিরাইট করা গানের ফাইল আদান–প্রদান করছিলেন।
জনপ্রিয় হওয়ার পরও ন্যাপস্টার একসময় দেউলিয়া হয়ে যায়। এরপর জার্মান মিডিয়া গ্রুপ বার্টেলমান ন্যাপস্টারের সম্পদ কিনে নিয়েছিল। আরআইএএ ও বিগ মিউজিক এরপর বার্টেলমানকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। পরে কয়েক মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে বার্টেলমান মীমাংসা করতে সক্ষম হয়।