অ্যাপলের লোগোতে স্টিভ জবসের মুখ। ২০১১ সালের ৫ অক্টোবর স্টিভ জবসের মৃত্যুর পর তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে এই লোগো নকশা করেন হংকংয়ের ১৯ বছর বয়সী গ্রাফিক ডিজাইনের ছাত্র জোনাথন ম্যাক লং। লোগোটি দ্রুতই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছিল
অ্যাপলের লোগোতে স্টিভ জবসের মুখ। ২০১১ সালের ৫ অক্টোবর স্টিভ জবসের মৃত্যুর পর তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে এই লোগো নকশা করেন হংকংয়ের ১৯ বছর বয়সী গ্রাফিক ডিজাইনের ছাত্র জোনাথন ম্যাক লং। লোগোটি দ্রুতই ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছিল

বিদায় স্টিভ জবস

৫ অক্টোবর ২০১১

অ্যাপল কম্পিউটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা, মার্কিন ব্যবসায়ী, উদ্ভাবক, বিনিয়োগকারী স্টিভেন পল জবস (স্টিভ জবস) ৫৬ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের পালো অ্যালটোতে মারা যান।

৫ অক্টোবর ১৯৯৬

যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি দুর্ঘটনায় ভয়াবহভাবে আহত হওয়ার দুই সপ্তাহ পর মারা যান সুপারকম্পিউটারের অন্যতম পথিকৃৎ সিমোর রজার ক্রে।

৫ অক্টোবর ২০১১

বিদায় স্টিভ জবস
অ্যাপল কম্পিউটারের সহপ্রতিষ্ঠাতা, মার্কিন ব্যবসায়ী, উদ্ভাবক, বিনিয়োগকারী স্টিভেন পল জবস (স্টিভ জবস) ৫৬ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের পালো অ্যালটোতে মারা যান। তিনি অ্যাপলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি পিক্সারের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ওয়াল্ট ডিজনি পিক্সার অধিগ্রহণ করার পর তিনি ডিজনির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য হন। তিনি কম্পিউটার নির্মাতা নেক্সট প্রতিষ্ঠা করেন এবং এর চেয়ারম্যান ও সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই নেক্সট কম্পিউটার ব্যবহার করে সুইজারল্যান্ডের জেনেভার সার্ন থেকে পৃথিবীর প্রথম ওয়েবসাইট প্রকাশ করেন ওয়েবের জনক স্যার টিম বার্নার্স–লি।

২০১০ সালে আইফোন ৪–এর ঘোষণা দিচ্ছেন স্টিভ জবস

১৯৭০ ও ১৯৮০–এর দশকের কম্পিউটার বিপ্লবের পথিকৃৎ হিসেবে গণ্য করা হয় স্টিভ জবসকে। এই বিপ্লবে তাঁর সঙ্গে ছিলেন অ্যাপলের সহপ্রতিষ্ঠাতা তাঁর বন্ধু স্টিভ ওয়জনিয়াক।
স্টিভ জবসের অগ্ন্যাশয়ে টিউমার ধরা পড়ার পর ২০১১ সালে তিনি মারা যান। ২০২২ সালে স্টিভ জবসকে মরণোত্তর প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম পুরস্কার দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

সিমোর রজার ক্রে

৫ অক্টোবর ১৯৯৬
সুপারকম্পিউটারের পথিকৃৎ ক্রে গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান
যুক্তরাষ্ট্রে গাড়ি দুর্ঘটনায় ভয়াবহভাবে আহত হওয়ার দুই সপ্তাহ পর মারা যান সুপারকম্পিউটারের অন্যতম পথিকৃৎ সিমোর রজার ক্রে। ১৯৫১ সালে ইউনিভার্সিটি অব মিনেসোটা থেকে পড়াশোনা শেষ করে কম্পিউটার নিয়ে কাজ করা শুরু করেন। আরও কয়েকজনের সঙ্গে মিলে তিনি কন্ট্রোল ডেটা করপোরেশন (সিডিসি) প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে তাঁরা সিডিসি ১৬০৪ ও সিডিসি ৬৬০০ কম্পিউটার তৈরি করেন। এটি সে সময় আইবিএমের স্ট্রেচ কম্পিউটারের চেয়ে তিন গুণ দ্রুত সময়ে কাজ করতে পারত। পরে ‘ক্রে রিসার্চ’ নামে নিজের প্রতিষ্ঠান খোলেন সিমোর ক্রে। ১৯৭২ সালে সিলিন্ডার আকৃতির নকশায় তিনি সুপারকম্পিউটার তৈরি করেন। লক্ষ্য ছিল, কম্পিউটারের ভেতরে তারের পরিমাণ কমানো। পরে তিনি আরও সুপারকম্পিউটার তৈরি করেন। প্রতিবারই তিনি ওই সময়ের সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার নির্মাণ করেছেন।

সূত্র: এএফপি, কম্পিউটার হিস্ট্রি ডটওআরজি