লোটাস নোটসের জন্য পরিচিতি পান রে অজি
লোটাস নোটসের জন্য পরিচিতি পান রে অজি

প্রযুক্তির এই দিনে: ২০ নভেম্বর

লোটাস নোটসের নির্মাতা রে অজির জন্ম

অফিস ব্যবস্থাপনার সফটওয়্যার লোটাস নোটসের নির্মাতা রে অজি যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোয় জন্মগ্রহণ করেন। লোটাস ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের জন্য অজি এই সফটওয়্যার তৈরি করেন।

২০ নভেম্বর ১৯৫৫
লোটাস নোটসের নির্মাতা রে অজির জন্ম
অফিস ব্যবস্থাপনার সফটওয়্যার লোটাস নোটসের নির্মাতা রে অজি যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোয় জন্মগ্রহণ করেন। লোটাস ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের জন্য অজি এই সফটওয়্যার তৈরি করেন। অজি ১৯৭৯ সালে ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়স অ্যাট আরবানা-শ্যাম্পেইন থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। এই সময়ে তিনি কম্পিউটার বেজড এডুকেশন রিসার্চ ল্যাবে (সিইআরএল) প্লাটো অপারেটিং সিস্টেম নিয়ে কাজ করেন। প্লাটোর মাধ্যমে তাৎক্ষণিক কাজ বা যোগাযোগ করা যেত, এ নিয়ে মুগ্ধ ছিলেন অজি। প্রকাশ্যেই বলতেন, সিইআরএলে কাজ করে লোটাস নোটস তৈরির অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন।

১৯৮৪ সালে লোটাস ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা মিচ ক্যাপের প্লাটোর মতো একটি কম্পিউটার পণ্য তৈরিতে আইরিস অ্যাসোসিয়েটসে বিনিয়োগ করেন। এরপরই লোটাস নোটস তৈরি শুরু হয়। ১৯৮৬ সালের আগস্ট মাসে রে অজি লোটাস নোটস তৈরি সম্পন্ন করেন। অফিস ব্যবস্থাপনার প্রথম দিককার সফটওয়্যার হিসেবে ব্যাপক সফলতা পেয়েছিল লোটাস নোটস। রে অজি ২০০৫ থেকে ২০১০ পর্যন্ত মাইক্রোসফট করপোরেশনের প্রধান কারিগরি কর্মকর্তা ও প্রধান সফটওয়্যার আর্কিটেক্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ভিনগ্রহের প্রাণী বা এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করে এসইটিআই ইনস্টিটিউট

২০ নভেম্বর ১৯৮৪
ভিনগ্রহে প্রাণের খোঁজে এসইটিআই প্রতিষ্ঠিত
ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বিশ্বব্রক্ষ্মাণ্ডে থাকা প্রাণের অস্তিত্ব, জীবন-প্রকৃতি সম্পর্কে জানাতে ১৯৮৪ সালে এসইটিআই ইনস্টিটিউট নামে অলাভজনক গবেষণা সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়। এসইটিআইয়ের পূর্ণরূপ হলো সার্চ ফর এক্সট্রাটেরিস্ট্রিয়াল ইন্টেলিজেন্স; অর্থাৎ পৃথিবীর বাইরে বা ভিনগ্রহের বৃদ্ধিমত্তা অনুসন্ধান।

ভিনগ্রহের প্রাণীর সন্ধানে ক্যালিফোর্নিয়ার উত্তরাঞ্চলে এসইটিআইয়ের বসানো টেলিস্কোপ

ভিনগ্রহের প্রাণী বা প্রাণের অস্তিত্ব নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার জন্য এই প্রতিষ্ঠানের তিনটি প্রধান কেন্দ্র রয়েছে। কেন্দ্রগুলো আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে কাজ করে। দ্য কাল্য সেগান সেন্টার কাজ করে মহাবিশ্বের জীবন নিয়ে। দ্বিতীয় কেন্দ্র দ্য সেন্টার ফর এডুকেশনের কাজ হলো শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য জ্যোতির্বিদ্যা, জ্যোতির্জীববিদ্যা ও মহাকাশবিজ্ঞানের চর্চা করা। এসইটিআইয়ের তৃতীয় কেন্দ্র হলো দ্য সেন্টার ফর পাবলিক আউটরিচ। বেতার অনুষ্ঠান, পডকাস্ট ও এসইটিআই টকস নামে কথোপকথনের মাধ্যমে বিজ্ঞানের বড় পরিসর সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে জানানোর কাজ করে এই কেন্দ্র। ক্যালিফোর্নিয়ার মাউন্টে ভিউয়ে এসইটিআইয়ের সদর দপ্তর।