ফেডেরিকো আরজিন
ফেডেরিকো আরজিন

মাইক্রোপ্রসেসরের সহ–উদ্ভাবক ফেডেরিকো আরজিনের জন্ম

১ ডিসেম্বর ১৯৪১

মাইক্রোপ্রসেসরের সহ–উদ্ভাবক ফেডেরিকো আরজিন ইতালির ভিচেঞ্চায় জন্মগ্রহণ করেন।

১ ডিসেম্বর ১৯৪৩

মার্কিন স্থপতি এবং ১০০ ডলার ল্যাপটপ প্রকল্পের জন্য খ্যাত নিকোলাস নেগ্রোপন্টে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ওয়ান ল্যাপটপ পার চাইল্ড (ওএলপিসি) অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা।

১ ডিসেম্বর ১৯৪১
মাইক্রোপ্রসেসরের সহ–উদ্ভাবক ফেডেরিকো আরজিনের জন্ম
মাইক্রোপ্রসেসরের সহ–উদ্ভাবক ফেডেরিকো আরজিন ইতালির ভিচেঞ্চায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬০ সালে তিনি ভিচেঞ্চা ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রি থেকে স্নাতক হন। ১৯৬৫ সালে তিনি পাদুয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন।

তরুণ ফেডেরিকো আরজিন

১৯৬৮ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে এসে প্যালো অ্যালটোর ফেয়ারচাইল্ডে যোগদান করেন। এখানে তিনি মূল সিলিকন গেট প্রযুক্তি উন্নয়ন করেন। এই ৪০০৪ প্রকল্প তাঁকে ইন্টেলের কাছে নিয়ে যায়। ১৯৭০ সালে তিনি ইন্টেলে যোগ দেন। ১৯৭৪ সালে জিলগ ইনকরপোরেশন প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর প্রসেসর উন্নয়নের আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন তিনি। এই ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী ও তড়িৎ প্রকৌশলীকে প্রথম বাণিজ্যিক মাইক্রোপ্রসেসরের নকশাকার হিসেবে গণ্য করা হয়।

১০০ ডলারের ল্যাপটপের সঙ্গে নিকোলাস নেগ্রোপন্টে

১ ডিসেম্বর ১৯৪৩
নিকোলাস নেগ্রোপন্টের জন্ম
মার্কিন স্থপতি এবং ১০০ ডলার ল্যাপটপ প্রকল্পের জন্য খ্যাত নিকোলাস নেগ্রোপন্টে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রত্যেক শিশুর জন্য ল্যাপটপ বা ‘ওয়ান ল্যাপটপ পার চাইল্ড’ (ওএলপিসি) অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা। নেগ্রোপন্টে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) মিডিয়া ল্যাবের চেয়ারম্যান ইমেরিটাস।
নেগ্রোপন্টে প্রতিষ্ঠিত ওএলপিসির আওতায় উন্নয়নশীল বিভিন্ন দেশের জন্য ল্যাপটপ তৈরি ও বিতরণ করা হয়েছিল। শিশুদের শিক্ষা ও বিনোদনের জন্য এই যন্ত্র ১০০ ডলারের ল্যাপটপ নামে পরিচিত ছিল। ২০০৫ সালের ১৬ নভেম্বর তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিসে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের তথ্য সমাজ শীর্ষ সম্মেলনে এই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন জাতিসংঘের তৎকালীন মহাসচিব কফি আনান। এর আগে প্রথম নমুনা ল্যাপটপের উদ্বোধন করেছিলেন ওএলপিসি প্রকল্পের প্রতিষ্ঠাতা নিকোলাস নেগ্রোপন্টে।
বিভিন্ন দেশের সরকারি শিক্ষাব্যবস্থার সঙ্গে মিল রেখে ১০০ ডলারের ল্যাপটপে শিশুদের পাঠ্যবইয়ের ডিজিটাল সংস্করণ ছিল। ২০০৬ সালে এটি ১৮৮ মার্কিন ডলারে বিক্রি করা হয়। ২০০৮ সালে এর দাম ১০০ ডলার করা হয়। পরে ‘একটি কিনুন একটি দান করুন’ প্রচারণায় এর দাম ৫০ ডলারে নেমে আসে।