নিকোলাস জেনস্টার, জেনাস ফ্রিস এবং আরও চারজন এস্তোনীয় নাগরিক স্কাইপ তৈরি করেন। ২০০৩ সালের ২৯ আগস্ট স্কাইপ প্রকাশ করা হয়।
কম্পিউটারে প্রতারণা বিষয় নিয়ে যুক্তরাজ্যে প্রথম আইন প্রণীত হয়।
২৯ আগস্ট ২০০৩
স্কাইপ চালু হলো
ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল বা ভিওআইপি ব্যবহার করে টেলিফোন, ভিডিও ফোন, ভিডিও কনফারেন্স করার সফটওয়্যার স্কাইপ সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। এটি দিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে তাৎক্ষণিক বার্তাও পাঠানো যায়। স্কাইপ বিভিন্ন ধরনের ডেস্কটপ কম্পিউটার, মুঠোফোন ও গেম খেলার যন্ত্রে (গেমিং কনসোল) ব্যবহৃত হয়।
নিকোলাস জেনস্টার, জেনাস ফ্রিস এবং আরও চারজন এস্তোনীয় নাগরিক স্কাইপ তৈরি করেন। ২০০৩ সালের ২৯ আগস্ট স্কাইপ প্রকাশ করা হয়। ২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে ২৬০ কোটি মার্কিন ডলারে ইবে স্কাইপ অধিগ্রহণ করে। ২০১১ সালের মে মাসে মাইক্রোসফট ৮৫০ কোটি ডলারে স্কাইপ কিনে নেয়। উইন্ডোজ লাইভ মেসেঞ্জারের বদলে স্কাইপ চালু করে মাইক্রোসফট।
২০২০ সালের মার্চের হিসাবে দেখা যায়, বিশ্বের ১০ কোটি মানুষ প্রতি মাসে অন্তত একবার স্কাইপ ব্যবহার করেন। প্রতিদিন অন্তত চার কোটি মানুষ এটি ব্যবহার করেন। কোভিড মহামারির সময় ভিডিও কনফারেন্স করার চীনা অ্যাপ জুমের কাছে ব্যাপক বাজার হারায় স্কাইপ। বর্তমানে প্রতিদিন ৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষ স্কাইপ ব্যবহার করেন।
২৯ আগস্ট ১৯৯০
কম্পিউটারের অপব্যবহার নিয়ে ব্রিটেনে আইনের প্রয়োগ
কম্পিউটারে প্রতারণা বিষয় নিয়ে যুক্তরাজ্যে প্রথম আইন প্রণীত হয়। গত শতকের আশির দশকে দীর্ঘ বিতর্কের পরও কম্পিউটার হ্যাকারের শাস্তি কীভাবে হবে, তা নিয়ে কোনো সমাধানে আসা যায়নি। ব্রিটিশ টেলিকমের কম্পিউটার থেকে দুই ব্যক্তি ডিউক অব এডিনবরার ব্যক্তিগত মেইল বক্সে বার্তা পাঠান। এই ঘটনা ব্যাপক আলোচিত হয়। এরপরই ব্রিটেনে কম্পিউটার প্রতারণা নিয়ে আইন প্রণীত হয়।