যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিকে (এমআইটি) মার্কিন নৌবাহিনীর আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার মাধ্যমে শুরু হয় ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার প্রকল্প।
১৪ ডিসেম্বর ১৯৫২
ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার তৈরির জন্য এমআইটিকে মার্কিন নৌবাহিনীর চিঠি
মার্কিন নৌবাহিনী এয়ারপ্লেন স্ট্যাবিলিটি অ্যান্ড কন্ট্রোল অ্যানালাইজার (এএসসিএ) প্রোগ্রাম তৈরির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিকে (এমআইটি) আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয়। এ চিঠির মাধ্যমেই শুরু হয় ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার তৈরির প্রকল্প। জে ডব্লিউ ফরেস্টারের নেতৃত্বে নির্মিত ওয়ার্লউইন্ড ছিল উচ্চগতির প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার। ১৯৫৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে সাড়ে ১২ হাজার ভ্যাকুয়াম টিউব এবং ২৩ হাজার ৮০০ ক্রিস্টাল ডায়োডের সমন্বয়ে তৈরি হয়ে ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার। দোতলা দালানের সমান আকৃতি ছিল এ কম্পিউটারের। ওয়ার্লউইন্ড কাজ করেছিল ১৯৫৯ সাল অবধি।
১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৪
জাতীয় টেলিভিশনে ওয়ার্লউইন্ড
মার্কিন সাংবাদিক এডওয়ার্ড আর মুরোর ‘সি ইট নাউ’ টেলিভিশন অনুষ্ঠানে ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটারের কার্যক্রম দেখানো হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) জে ডব্লিউ ফরেস্টারের নেতৃত্বে ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার তৈরি হয়েছিল। নির্ভরযোগ্যতার জন্য বিখ্যাত ছিল ওয়ার্লউইন্ড। স্থিরতাড়িত (ইলেকট্রোস্ট্যাটিক) টিউব মেমোরির (উইলিয়ামস টিউব) ৯০ শতাংশ ব্যবহার করে সপ্তাহে ৩৫ ঘণ্টা চলতে পারত ওয়ার্লউইন্ড কম্পিউটার। এই কম্পিউটার বসাতে ৩ হাজার ১০০ বর্গফুট জায়গা লাগত।
১৪ ডিসেম্বর ২০০৬
গুগল পেটেন্টস সার্চ চালু
পৃথিবীর প্রায় সব উদ্ভাবনের পেটেন্ট স্বত্ব খোঁজার জন্য গুগল বিশেষ ওয়েবসাইট চালু করে। গুগল পেটেন্টস নামের এই সাইটে ৭০ লাখের বেশি পেটেন্টের তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়। গুগল বুকসে ব্যবহৃত প্রযুক্তির মতো পেটেন্টসেও একই প্রযুক্তি ব্যবহার করে গুগল। যাতে পেটেন্টের বিস্তারিত তথ্য স্ক্রল করে করে পাওয়া যায়। গুগল পেটেন্টসে প্রতিটি পেটেন্টের বিস্তারিত লিখিত তথ্য পাওয়া যায়।