● ইন্টারনেটের পেছনের প্রযুক্তিটি ষাটের দশকে এমআইটিতে শুরু হয়েছিল।
● গুগলে কিছু খুঁজলে প্রায় ১ হাজার ৫০০ মাইল ভ্রমণ শেষে ব্যবহারকারীর কাছে উত্তরি আসে।
● প্রথম ই–মেইল স্প্যাম গ্যারি থুয়েরক নামের এক ব্যক্তি পাঠান, তাঁকে ফাদার অব স্প্যাম ডাকা হয়।
● প্রেরিত সব ই–মেইলের ৭০ শতাংশের বেশি স্প্যাম মেইল।
● মানসিক ব্যাধি হিসেবে ইন্টারনেট আসক্তিকে রাখা হবে কি না, তা নিয়ে গবেষকদের মধ্যে বিতর্ক চলছে।
● ইন্টারনেট আসক্তির জন্য চীনে একটি চিকিত্সাশিবির আছে।
● প্রতিদিন ৮৫ হাজারের বেশি ওয়েবসাইট হ্যাকিংয়ের শিকার হয়।
● মাউন্ট এভারেস্টে পর্যন্ত উচ্চ গতির ইন্টারনেট পাওয়া যায়।
● অধিকাংশ ইন্টারনেট ট্রাফিক মানুষ নয়, স্বয়ংক্রিয় প্রোগ্রাম বা বটের মাধ্যমে আসে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গুগল বট ও ম্যালওয়্যার।
● যখন মন্টিনিগ্রো যুগোস্লাভিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভ করে, তখন তাদের ইন্টারনেট ডোমেইন নাম .yu থেকে .me হয়ে যায়।
● যুক্তরাষ্ট্রে এমনও আইন আছে, যাতে ইন্টারনেটে একটি লিংক পোস্ট করার জন্য সাংবাদিকের ১০৫ বছর জেল হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
● বিশ্বব্যাপী ৩২৬ কোটির বেশি মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে।
● আমেরিকায় ১৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না। ব্রিটেনের ৯ কোটি ও ইতালিয়ানদের এক–তৃতীয়াংশ ব্যক্তি এখনো ইন্টারনেট ব্যবহার করেননি।
● কফি পটের অবস্থা পরীক্ষা করার জন্য প্রথম ওয়েবক্যাম কেমব্রিজে তৈরি করা হয়েছিল।
● ইন্টারনেটে প্রথম নিবন্ধিত ডোমেইন symbolics.com। প্রতিদিন প্রায় ১ লাখ .com ডোমেইন নিবন্ধিত হয়, ঘণ্টায় গড়ে প্রায় ৫ হাজার।
● চীনে ব্যক্তিগত কম্পিউটারের তুলনায় মোবাইল যন্ত্রে বেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী আছে।
● ইন্টারনেটের ৩৭ শতাংশই পর্নোগ্রাফির দখলে।
● ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত ইন্টারনেটে মাত্র ৬২৩টি ওয়েবসাইট ছিল। অক্টোবর ২০১৮ অনুযায়ী ১৯০ কোটির বেশি ওয়েবসাইট ইন্টারনেটে আছে।
● বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৬ শতাংশ ইন্টারনেট আসক্তিতে আছে বলে অনুমান করা হয়।
● বিশ্বের মোট জনসংখ্যার মাত্র ৩৮ শতাংশ বছরে একবার বা তার বেশি ইন্টারনেটে প্রবেশ করে।
● ২০১০ সালে, ফিনল্যান্ড বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে ইন্টারনেট অ্যাক্সেসকে বৈধ অধিকার হিসেবে লিপিবদ্ধ করে।
● প্রতিদিন প্রায় ২৫ হাজার কোটি ই–মেইল পাঠানো হয়।
● যদি ইন্টারনেট এক দিনের জন্য ডাউন হয়ে যায়, তাহলে ১৯ হাজার ৬০০ কোটি ই–মেইল এবং ৩০০ কোটি গুগল অনুসন্ধানকে অপেক্ষা করতে হবে।
● গুগলে সাধারণ একটি তথ্যের খোঁজ প্রক্রিয়া করতে ১ হাজার কম্পিউটারের ০.২ সেকেন্ড সময় লাগে।
● গুগল সার্চে প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ শতাংশ অনুসন্ধান করা হয়, যা এর আগে কখনো গুগল করা হয়নি।
● প্রথম ই–মেইলটি ১৯৭১ সালে রে টমলিনসন নিজেই নিজেকে পাঠিয়েছিলেন। সেই মেইলে তিনি কী পাঠিয়েছিলেন, তা তাঁর মনে নেই।
● জিমেইল অ্যাকাউন্টে ১ দশমিক ১৬ সেকেন্ডে লগইনটি বিশ্বের দ্রুততম সময়ে লগইন করার রেকর্ড হয়ে আছে।
● ইন্টারনেট উদ্ভাবনের মাত্র পাঁচ বছরে ৫ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়িয়ে যায়; যা রেডিওর চেয়ে ৫ গুণ এবং টিভির তুলনায় ১৫ গুণ দ্রুত হয়েছে।
● প্রতি মিনিটে প্রায় ৪০০ ঘণ্টার ভিডিও ছাড়া হয় ইউটিউবে।
● ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ৩৭ শতাংশ এশীয়।
● আফ্রিকায় ১০০ জনে ৩ জন, এশিয়ায় ১০০ জনে ১০ জন ইন্টারনেট ব্রাউজ করেন।
● প্রায় ১৮টি দেশে এখনো ইন্টারনেট সংযোগ নেই।
● প্রতি সেকেন্ডে ২২ হাজার ৩৪৩ গিগাবাইট ইন্টারনেট ট্রাফিক থাকে।
● পৃথিবীর মোট মানুষের চেয়ে ওয়েবে বেশি যন্ত্র সংযুক্ত আছে।
● ফাইল শেয়ারিং এবং মিডিয়া স্ট্রিমিং ওয়েবের অর্ধেকের বেশি ট্রাফিক ব্যবহার করে।
সার্চআইক্যালএসইও, ব্লুস্প্যান, ফসবাইট ও লাইফহ্যাকস অবলম্বনে।