ফটো ফিচার

মাঠের বাইরেও রঙিন বিশ্বকাপ

২০ জুলাই ফিফা নারী বিশ্বকাপ শুরু হয়েছিল ৩২ দল নিয়ে, এখন যা এসে ঠেকেছে চার দলের সেমিফাইনালে। প্রথম তিন সপ্তাহের খেলায় মাঠে, গ্যালারিতে আর স্টেডিয়াম প্রাঙ্গণে জন্ম হয়েছে লাখো আনন্দ-বেদনার মুহূর্ত। যে সব মুহূর্তে কেউ উচ্ছ্বাসে-উল্লাসে মেতেছেন, কেউবা আবার বেদনায় মুষড়েছেন। নারী বিশ্বকাপে দারুণ সব মুহূর্তের কয়েকটি রইল এখানে—
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজন করেছে অস্ট্রেলিয়া। তাসমানপাড়ের দেশটির খুদে দর্শকরাও শামিল হয়েছেন বিশ্বকাপ-আনন্দে
ছেলেদের বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। লাতিন আমেরিকান দেশটির কিছু সমর্থক নারী বিশ্বকাপ দেখতে এসে লম্বা এই ব্যানার নিয়ে এসেছিলেন; যেখানে আর্জেন্টাইন ফুটবলের দুই কিংবদন্তি ডিয়েগো ম্যারাডোনা ও লিওনেল মেসির সঙ্গে ছিলেন পোপ ফ্রান্সিসও
বর্ণিল সাজে সুইডেনের দুই সমর্থক। দ্বিতীয় রাউন্ডে চারবারের চ্যাম্পিয়ন যুক্তরাষ্ট্রকে ছিটকে দেওয়া তাঁদের দল এখন সেমিফাইনালে
গতবার ফাইনাল খেলেছিল নেদারল্যান্ডস, দেশটির সমর্থকেরা এবার এসেছিলেন শিরোপার স্বপ্ন নিয়ে। আর সেটাও দলবদ্ধ হয়ে, কমলা রঙে সেজে
মরক্কোর খেলা দেখতে বাবার কাঁধে চড়ে হাজির ছোট্ট মেয়েটি
প্রথমবারের মতো নারী বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছে ফিলিপাইন। পূর্ব-এশিয়ান দেশটির উপস্থিতি জানান দিতে রঙিন সাজে ছিলেন দর্শকরাও
অস্ট্রেলিয়া-ফ্রান্স কোয়ার্টার ফাইনালে তখন টাইব্রেকার চলছে। ২০ শটের সেই ম্যারাথন শুট আউটে অস্ট্রেলিয়ার গোল মিসে এভাবেই প্রতিক্রিয়া দেখান মা-সন্তান
মাথায় বড় হ্যাট আর মুখে পতাকা এঁকে এসেছিলেন দক্ষিণ কোরিয়ার এই দর্শক
মুখে পতাকা এঁকে গ্যালারিতে নরওয়ের এক দর্শক
অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি বিশ্বকাপের স্বাগতিক নিউজিল্যান্ডও। গ্রুপ পর্বে বাদ পড়ার আগে দেশটির দর্শকরাও গ্যালারি মাতিয়েছিলেন
ম্যাচ শুরুর আগে উৎসবের আবহে নাইজেরিয়ান সমর্থকদের এই দলটি
দুজনই নিজেদের পছন্দের একাদশের খেলোয়াড়দের নাম লিখে এনেছেন, আর সেটা জার্সির ছবি এঁকে। অস্ট্রেলিয়ার দুই খুদে একে অপরকে দেখাচ্ছিলেন সেটা
মাঠে খেলছে পর্তুগালের মেয়েরা। এক সমর্থক মাস্ক পরে স্মরণ করিয়ে দিলেন পর্তুগাল ফুটবলের মহাতারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে