এমবাপ্পের খেলায় হলান্ড এতটাই মুগ্ধ যে তাঁকে জাতীয় দলের সতীর্থ হিসেবে পেলে খুবই খুশি হতেন
এমবাপ্পের খেলায় হলান্ড এতটাই মুগ্ধ যে তাঁকে জাতীয় দলের সতীর্থ হিসেবে পেলে খুবই খুশি হতেন

সুযোগ থাকলে এমবাপ্পেকে নরওয়ে দলে চাইতেন হলান্ড

লিওনেল মেসি আর ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর যুগ শেষ হয়ে এসেছে। ভবিষ্যতে ফুটবল বিশ্বকে শাসন করবেন কোন কোন তারকা—এমন প্রশ্নের উত্তরে এই সময় দুটি নামই বেশি সামনে আসে। প্রথমে কিলিয়ান এমবাপ্পে। এরপর আর্লিং হলান্ড। আগামী দিনগুলোয় ব্যালন ডি’অরসহ ফুটবলের বড় সব পুরস্কারের লড়াইটা পিএসজির ফরাসি তারকা এমবাপ্পে আর ম্যানচেস্টার সিটির নরওয়েজিয়ান স্ট্রাইকার হলান্ডের মধ্যেই হবে বলে মনে করেন বেশির ভাগ ফুটবল অনুসারী।

এ দুই তারকাকে মাঝেমধ্যেই দেখা যায়, একে অপরকে প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন। গত পরশু এমন ঘটনা আবার দেখা গেছে। জার্মানির দল লাইপজিগের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর প্রথম রাউন্ডের ম্যাচ ছিল ম্যান সিটির। ১–১ গোলে ড্র হওয়া সেই ম্যাচ শেষে এমবাপ্পেকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন হলান্ড।

ফ্রান্সের টেলিভিশন চ্যানেল কানাল প্লুসের সঙ্গে কথা বলার সময় হলান্ডকে প্রশ্ন করা হয়েছিল এমবাপ্পেকে নিয়ে। তাঁকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত নরওয়েজিয়ান তারকা বলেছেন, ‘অনেক ভালো খেলোয়াড় আছে। এদের মধ্যে কিলিয়ান একজন।’

এমবাপ্পেকে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন হলান্ড

এমবাপ্পের খেলায় হলান্ড এতটাই মুগ্ধ যে তাঁকে জাতীয় দলের সতীর্থ হিসেবে পেলে খুবই খুশি হতেন, ‘ফ্রান্সের ভাগ্য যে সে এ দলটির হয়ে খেলে। আমি নিশ্চিত করেই তাকে নরওয়ে দলে চাইতাম। কিন্তু এটা তো আর হওয়ার নয়! সে অসাধারণ একজন খেলোয়াড়।’

এমবাপ্পের শক্তির দিক নিয়েও কথা বলেছেন হলান্ড, ‘সে খুব দ্রুতগতির খেলোয়াড়। খুব শক্তিশালী। অনেক বছর ধরেই সে অসাধারণ খেলছে। সে কে? আমার চেয়ে দুই বছরের বড়। এটা পাগুলে এক ব্যাপার। কখনো কখনো আপনার নিজেকে বলতে হবে যে তার এখনো শীর্ষ পর্যায়ের ফুটবলে ১০ বছর আছে। সে ফেনোমেনাল।’