যুক্তরাষ্ট্রে নিজের প্রথম শিরোপা জেতার পর মেসির উদ্‌যাপন
যুক্তরাষ্ট্রে নিজের প্রথম শিরোপা জেতার পর মেসির উদ্‌যাপন

মেসি যে ১৬টি দেশে শিরোপা জিতেছেন

ইন্টার মায়ামিকে শিরোপা জিতিয়ে নতুন এক গল্পের সূচনা করেছেন লিওনেল মেসি। যে ইন্টার মায়ামি কদিন আগে হিসাবের বাইরে ছিল, তারাই এখন মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) নতুন পরাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। মায়ামির হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে শিরোপা উদ্‌যাপনের মধ্য দিয়ে এ নিয়ে ১৬টি দেশে ৪৪টি ট্রফি উঁচিয়ে ধরেছেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা। রোববারের আগপর্যন্ত মেসির শিরোপা উদ্‌যাপনের সাক্ষী হয়েছিল ১৫টি দেশ।

বলা বাহুল্য, মেসি সবচেয়ে শিরোপা উদ্‌যাপন করেছেন স্পেনে। বার্সেলোনার হয়ে ১৭ বছরের ক্যারিয়ারে মেসি শিরোপা জিতেছেন ৩৫টি, যার বেশির ভাগই মেসি উদ্‌যাপন করেছেন স্পেনে। মজার বিষয় হচ্ছে, বিশ্বের নানা প্রান্তে শিরোপা উদ্‌যাপন করলেও নিজ দেশ আর্জেন্টিনায় কখনো শিরোপা উদ্‌যাপন করা হয়নি মেসির।

২০১১ সালে কোপা আমেরিকার আয়োজক ছিল আর্জেন্টিনা। কিন্তু সেবার কোয়ার্টার ফাইনালে থেমে গিয়েছিল মেসিদের দৌড়। সেবারের চ্যাম্পিয়ন উরুগুয়ের কাছে হেরে বিদায় নিতে হয়েছিল মেসির আর্জেন্টিনাকে। এখন একনজরে যেসব দেশে মেসি শিরোপা জিতেছেন, সে তালিকাটা দেখে নেওয়া যাক।

মেসির যেসব দেশে শিরোপা জিতেছেন

স্পেন: লা লিগা, কোপা দেল রে এবং স্প্যানিশ সুপার কাপ।

নেদারল্যান্ডস: ২০০৫ সালে অনূর্ধ্ব ২০ বিশ্বকাপ।

ফ্রান্স: লিগ ওয়ান শিরোপা, ২০০৫–২০০৬ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ।  

চীন: ২০০৮ সালের অলিম্পিক।

ইতালি: ২০০৮–০৯ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ।

মোনাকো: ২০০৯ সালের ইউরোপিয়ান সুপার কাপ।

সংযুক্ত আরব আমিরাত: ২০০৯ সালের ক্লাব বিশ্বকাপ।

ইংল্যান্ড: ২০১০–১১ মৌসুমের চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং কনমেবল উয়েফা কাপ অব চ্যাম্পিয়নস (কনমেবল) বা ফাইনালিসিমা।

জাপান: ২০১১ ও ২০১৫ সালে ক্লাব বিশ্বকাপ।

জার্মানি: ২০১৪–১৫ সালের চ্যাম্পিয়নস লিগ।

জর্জিয়া: ২০১৫ সালের ইউরোপিয়ান সুপার কাপ।

মরক্কো: ২০১৮ সালের স্প্যানিশ সুপার কাপ।

ব্রাজিল: ২০২১ সালের কোপা আমেরিকা।

ইসরায়েল: ২০২২ সালের ফ্রেঞ্চ সুপার কাপ।

কাতার: ২০২২ সালের বিশ্বকাপ।

যুক্তরাষ্ট্র: লিগস কাপ।