ভিক্টোরিয়া বেকহাম ইন্টার মায়ামির অন্যতম মালিক ডেভিড বেকহামের তারকা স্ত্রী। গতকাল রাতে ভিক্টোরিয়া তাঁর ইনস্টাগ্রামে তিনটি ছবি দিয়ে লিখেছেন, ‘আমি মায়ামিকে ভালোবাসি।’ এটা নতুন কিছু নয়। অনেক বছর হলো মায়ামিতে থাকছে বেকহাম–পরিবার। শহরটিকে ভালো না বাসলে কী আর সেটা সম্ভব হতো!
কিন্তু এবার যেন নতুন করে শহরটির প্রতি বেকহাম–পরিবারের ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। সেটা আগের চেয়ে আরও বেশি ছাড়া কম নয়। মায়ামিতে যে বেকহাম ও ভিক্টোরিয়া সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন আরেক তারকা–পরিবারকে। তাদের সেই সঙ্গী মেসি–রোকুজ্জো পরিবার।
আর্জেন্টিনার কাতার বিশ্বকাপজয়ী দলের অধিনায়ক লিওনেল মেসিকে জুন মাসে দলে ভিড়িয়েছেন বেকহাম। তাঁর ক্লাব মায়ামির হয়ে দুর্দান্ত খেলছেন মেসি। টানা ৫ ম্যাচে গোল করেছেন। ৮টি গোল করে মায়ামিকে তুলেছেন লিগস কাপের সেমিফাইনালে। এই উপলক্ষ উদ্যাপন না করলে কী চলে!
গত শুক্রবার শার্লট এফসিকে ৪–০ গোলে উড়িয়ে দিয়ে সেমিফাইনালে উঠেছে মায়ামি। মেসি করেছেন একটি গোল। ফিলাডেলফিয়ার বিপক্ষে মেসিদের সেমিফাইনাল বাংলাদেশ সময় বুধবার ভোর ৫টায়। এ ম্যাচের আগে মেসি–রোকুজ্জো পরিবারকে নৈশভোজের নিমন্ত্রণ করেছিলেন বেকহাম–ভিক্টোরিয়া।
নৈশভোজের নিমন্ত্রণ পেয়েছিলেন মায়মির আর দুই নতুন তারকা সের্হিও বুসকেতস এবং জর্দি আলবাও। সবাই মিলে যে খুব মজা করেছেন, সেটা বোঝা যায় ভিক্টোরিয়া ও রোকুজ্জোর ইনস্টাগ্রামে দেওয়া ছবি থেকেই।
ভিক্টোরিয়া ৩টি ছবি ইনস্টাগ্রামে দিয়েছেন। দুটি ছবি আছে মেসির স্ত্রী রোকুজ্জো ও বুসকেতসের স্ত্রী এলেনা গালেরার সঙ্গে। আরেকটি ছবিতে খাবার টেবিলের কাঁধ ধরাধরি করে আছেন মেসি, বেকহাম, আলবা ও বুসকেতস।
রোকুজ্জোও তিনটি ছবি দিয়েছেন। দুটি মেসির সঙ্গে আর একটি ভিক্টোরিয়া ও গারেলার সঙ্গে। ছবিগুলো দিয়ে কিছু লেখেননি রোকুজ্জো। শুধু দুটি গ্লাসের ঠোকাঠুকির দুটি ইমোজি দিয়েছেন। যার অর্থ, ‘চিয়ার্স’।