গতির ঝড় তুলেছিলেন এমবাপ্পে
গতির ঝড় তুলেছিলেন এমবাপ্পে

ছবিতে দেখুন জার্মানি–ফ্রান্স লড়াইয়ের কিছু মুহূর্ত

বড় ব্যবধানেই জিততে পারত ফ্রান্স। কাল মিউনিখে ইউরোর ‘গ্রুপ অব ডেথে’ জার্মানির বিপক্ষে নিজেদের দুর্ভাগা ভাবতেই পারে ফ্রান্স। জার্মান ডিফেন্ডার ম্যাট হ্যামেলসের আত্মঘাতী গোলে ১-০ গোলের জয় পেলেও ফ্রান্স ভাগ্য-বঞ্চিত বেশ কয়েকবারই। করিম বেনজেমা আর কিলিয়ান এমবাপ্পের গোল অফ সাইডে বাতিল হয়েছে, একটি বল লেগেছে পোস্টে—জার্মানদের বিপক্ষে বড় ব্যবধানে জয় পেতে গিয়েও পাওয়া হয়নি ফ্রান্সের। ম্যাচটি ছিল জার্মান আক্রমণভাগ আর ফ্রান্সের সৃষ্টিশীল তারকাদের ক্রীড়াশৈলীর প্রদর্শনী। দুই দলেই ছিলেন অনেক তারকা, সৃষ্টিশীল সব খেলোয়াড়, গোল করার মতো প্রচুর নাম। কিন্তু ৯০ মিনিটের দুর্দান্ত, উপভোগ্য লড়াইটা শেষ ব্যবধান ওই হ্যামেলসের আত্মঘাতী গোলটিই। প্রিয় পাঠক, দারুণ এই ম্যাচটির বিশেষ কিছু মুহূর্ত আলোকচিত্রীর ক্যামেরার চোখে এক ঝলকে দেখে নিন এখানে...
কাল দারুণ খেলেছেন ফ্রান্সের পল পগবা। ম্যাচের একপর্যায়ে জার্মানির নাব্রি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছেন ফরাসি তারকাকে।
শূন্য লাফিয়ে বলে হেড করছেন গুনদোয়ান। পাশে এনগোলা কান্তে ও আদ্রিয়ান রাবিওত।
বল নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা আতেয়ান গ্রিজমানের।
গতিতে জার্মান রক্ষণকে পেছনে ফেলার চেষ্টায় কিলিয়ান এমবাপ্পে।
জার্মানির মুলারকে আটকাতে ব্যস্ত এনগোলা কান্তে ও পাভার্ত।
টনি ক্রুসের নেওয়া ফ্রিকিকটি শেষ পর্যন্ত বাঁধা পেয়েছে ফরাসি দেওয়ালে।
সার্জ নাব্রির একটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিচ্ছেন ফ্রান্সের গোলকিপার উগো লরিস।
জার্মানির ম্যাথিয়াস জিন্টারের একটি প্রচেষ্টা।
লিরয় সানেকে বাধা দিচ্ছেন দুই ফরাসি তারকা প্রেসনেল কিমপেম্বে ও কান্তে।
জার্মানির রবেন গোসেন্স বল সরিয়ে দিচ্ছেন পগবার সামনে থেকে।
পগবা বেরিয়ে যাচ্ছেন টনি ক্রুসকে ফাঁকি দিয়ে।
দুর্ভাগ্য! ফ্রান্সের ক্রস ঠেকাতে গিয়ে নিজেদের জালেই বল পাঠালেন ম্যাট হ্যামেলস।
আত্মঘাতী গোলের পর অসহায় হ্যামেলস।
আত্মঘাতী গোলের ‘যাতনা’ কোথায় লুকাবেন হ্যামেলস!
বেনজেমার গোলটি বাতিল হয়ে গেল অফসাইডে।
কালও গতির ঝড় তুলেছিলেন এমবাপ্পে।
অফ সাউডে বাতিল হয়েছে এমবাপ্পের গোলও।