‘আগে আমাদের মাঠ ছিল না। এবার মাঠ হয়েছে। এই দলগুলো যাতে এবার অন্তত ৩০টা ম্যাচ খেলতে পারে সেই ব্যবস্থা করবই আমরা’—বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগের লোগো উন্মোচন অনুষ্ঠানে বেশ জোরের সঙ্গেই কথাগুলো বললেন পেশাদার লিগ কমিটির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম মুর্শেদী।
তবে বাফুফের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতির এই কথাগুলোর পুরো বাস্তবায়ন দেখতে চায় ক্লাবগুলো। ২৬ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে শুরু হবে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়নশিপ লিগের চতুর্থ আসর। পেশাদার লিগের দ্বিতীয় স্তরে এবার খেলবে উত্তর বারিধারা, অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড, আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব, ওয়ারী ক্লাব, ফকিরের পুল ইয়ংমেন্স ক্লাব, মতিঝিল টিঅ্যান্ডটি ক্লাব ও বাংলাদেশ পুলিশ।
প্রথম ও দ্বিতীয় পর্ব মিলিয়ে চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে ক্লাবগুলো ম্যাচ খেলতে পারবে ১৪টি করে। কিন্তু মৌসুমে এই কটি ম্যাচ খেলার জন্য কোনো ক্লাবই দল গড়তে আগ্রহী হয় না। তাই ক্লাব কর্মকর্তাদের চাওয়া ছিল আরও বেশি ম্যাচ খেলার সুযোগ করে দেওয়া। সালাম মুর্শেদী অবশ্য সেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন পরে, ‘শুধু লিগ নয় ফেডারেশন কাপের মতো চ্যাম্পিয়নস কাপ ট্রফি ও পরে আরও একটি টুর্নামেন্টে আমরা তাদের খেলতে দেব।’